- • मङ्ङज्ञाङ भरि ماههها প্রবর্তমানন্তু রজস্তাভাবেনানুবর্ততে। প্রহর্ষঃ প্রীতিরানন্দঃ সুখং সংশান্তুচিত্ততা ॥২৫ কথঞ্চিছুপপদ্যন্তে পুরুষে সাত্ত্বিক গুণাঃ। পরিদহস্তথা শোকঃ সন্তাপো মূৰ্ত্তিরক্ষমা t২৬ লিঙ্গানি রজসস্তানি দৃশ্যন্তে চেহ হেতুভিঃ। অবিদ্যা রাগমোহে চ প্রমাদস্তব্ধতা ভয়মৃ ॥২৭ অসমৃদ্ধিস্তথা দৈন্তং প্রমোহঃ স্বপ্নতন্দ্ৰিতা । কথঞ্চিছুপবর্তন্তে বিবিধাস্তামসা গুণাঃ ॥২৮ ॥ (কলাপকমৃ) অত্র যৎ প্রীতিসংযুক্তং কায়ে মনসি বা ভবেৎ। বৰ্ত্ততে সাত্ত্বিকে ভাব ইত্যুপেক্ষেত তত্তথা ॥২৯ অথ যাদুঃখসংযুক্তমন্ত্রীতিকরমাত্মনঃ। প্রবৃত্তং রজ ইত্যেব তদসংরভ্য চিন্তয়েৎ |৩৯ অর্থ যন্মোহসংযুক্তং কায়ে মনসি বা ভবেৎ। অপ্রতর্ক্যমবিজ্ঞেয়ং তমস্তদুপধারয়েৎ ॥৩১ छांद्रङएकोशूौ প্রেতি। অনুবর্ততে বুদ্ধি। অপূৰ্ব অপূর্বকামত, লিঙ্কানি লক্ষণানি। অসমৃদ্ধ द्विजाम् ॥१४-२५॥ অজেতি । অত্র এযু ভাৰেষু মধ্যে। উপেক্ষেত আলোচয়েৎ ॥২৯ অখেতি। তৎ রজঃ কার্বাং কামক্রোধাদিক, অসংবভা অনারভ্য ॥৩• অথেতি। উপধাবয়েৎ নিরূপ১ে২ ॥৩১ রজোগুণ প্রবৃত্ত হইলে, বুদ্ধি সেই বাজসিকভাবে চলিতে থাকে। তারপর মামুষের কোন প্রকারে সত্ত্বিকভাব উপস্থিত হয়, তখন তাহাব হর্ষ, প্রীতি, আনন্দ, মুখ ও শান্তি চলিতে থাকে। আবার দাহ, শোক, সন্তাপ, অপূর্ণত, এইগুলি কাবণবশতঃ ও বিনা কারণে বজোগুণের লক্ষণ দেখা যায়। তারপর অবিস্তা, রাগ, মোহ, প্রমাদ, স্তব্ধতা, ভয়, দাবিদ্র্য, দৈন্ত, মূৰ্ছ, স্বপ্ন ও তন্দ্রা-এই সকল নানাবিধ তামসিকভাব পুরুষের উপস্থিত হয় ॥২৫—২৮ ইহার মধ্যে দেহে বা মনে যাহা ঐতিসংযুক্ত হইবে, তাহা সাত্ত্বিকভাবেব কুৰ্য্য—এইরূপ অালোচনা করিবে ॥২৯ তারপর যাহা নিজেব দুঃখযুক্ত ও অগ্ৰতিকব হইবে, তখন রজোগুণ চলিতেছে, ইহা ভাবিয়া তাহার কার্ধ্য আরম্ভ না করিয়া, অন্য বিষয় চিন্তা করিবে ॥৩st ജ ജ് ഇബ്
