পাতা:মহাভারতম্ (হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ) খন্ড ৫.pdf/৫৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(:૧૭ মহাভাবতে সভা ধৃতবাষ্ট্র উবাচ। তথাস্তু তে মহাভাগে ৷ যথা ত্বং নন্দিনীচ্ছসি | তৃতীযং ববষাম্মত্তো নাসি দ্বাভ্যাং মুসৎকৃত । ত্বং হি সর্ববধূনাং মে শ্রেয়সী ধৰ্ম্মচাবিণী ॥৩৩ দ্রৌপদ্যুবাচ। | লোভে ধৰ্ম্মস্ত নাশায় ভগবন্নাহমুৎসহে । অনহঁ ববমাদাতুং তৃতীযং বাজসত্তম ! ॥৩৪৷৷ একমাহুর্বৈশ্ববরং দ্বৌ তু ক্ষত্রন্ত্রিয়ো ববে । ত্ৰেযস্তু বাজো বাজেন্দ্র ব্ৰাহ্মণস্য শতং ববাঃ ॥৩৫ ভাবতকৌমুদী সবথাবিতি। যমে নকুলসহদেবোঁ । আদালান দাস্তান্মুক্তান অতএব স্ববর্শান ॥৩২ তথেতি। হে নন্দিনি । পুত্রি স্বসৎকৃত যোগ্যং সন্মানিত। অযমপি যট্‌পাদঃ শ্লোকঃ ॥৩৩ লোভ ইতি। হে ভগবন। বরদানসামর্থ্যান্মাহাত্ম্যবন। নোৎসহে অন্তং ববং গ্রহীতু ॥৩৪ একমিতি । আহুমুন্য ইতি শেষ । রাজ্ঞ ক্ষত্রিযস্ত ॥৩৫ দ্ৰৌপদী বলিলেন—“মহাবাজ । বথ ও ধনুপ্রভৃতিব সহিত ভীম, অৰ্জুন, নকুল ও সহদেব দাসত্ব হইতে মুক্ত হইযা স্বাধীন হউন ; এই দ্বিতীয় বব আমি গ্রহণ কবিলাম” ॥৩২ ধৃতবাষ্ট্র কহিলেন—“বৎসে । তুমি যাহা ইচ্ছা কবিতেছ, তাহাই হউক । মহাভাগে ! তুমি কেবল দুইটা বৰ দ্বাবা উপযুক্তভাবে সম্মানিত হইলে না ; অতএব তুমি অামাব নিকট হইতে তৃতীয বব গ্রহণ কব। কাবণ, তুমি আমাব সকল পুত্রবধূদেব মধ্যেই শ্রেষ্ঠা এবং ধৰ্ম্মচাৰিণী” ॥৩৩ দ্রৌপদী বলিলেন—“হে মাহাত্ম্যশালী বাজশ্রেষ্ঠ ! লোভটা ধৰ্ম্মনাশের জন্যই হইযা থাকে ; সুতবাং আমি আব বব লইতে পাবি না ; বিশেষতঃআমি তৃতীয বব গ্রহণ কবিবাব অযোগ্য ॥৩৪ কারণ, মহাবাজ । বৈশ্য একটা বব, ক্ষত্রিযেব স্ত্রী দুইটী বব, ক্ষত্ৰিয তিনটী বল এবং ব্রাহ্মণ একশত বব গ্রহণ কবিতে পাবেন, এই কথা মুনিবা বলিয়া থাকেন ॥৩৫ احساسات (৩৪)--অনৰ্থং বরমাদাতুন" । (৩৫) “দ্বেী বরে ক্ষত্ৰিয়ন্ত তু" ।