কিন্তু মধ্যে মধ্যে বটুপাদ শ্লোক স্বীকাব করিযা তাহাব পবে শ্লোকাঙ্ক বসাইলে ইহাব কোন দোষই হ্য না। আমাদের এই সংস্কবণে তাঁহাই দেখিতে পাওযা যাইবে । বৃত্তরত্নাকবগ্রন্থে এই যটুপাদ শ্লোকের ‘গাথা' নাম লিখিত হইযাছে। “শেষং গাথা ত্রিভিং ষডভিশ্চবণৈশ্চোপলক্ষিতা।”—বৃত্তবত্বাকব, প্রথম অধ্যায়, ১৮ শ্লোক। কাব্যেব প্রসিদ্ধ টীকাকার মল্লিনাথও মাঘকাব্যেব প্রথমসর্গেব দ্বিতীয় শ্লোকের টীকায লিখিযাছেন—“দিবাকবস্তু বৃত্তরত্নাকরটীকাযাং প্রথমপঠিতেন—‘দ্বিধারুতাত্মা কিমবং দিবাকবে বিধূমবোচিঃ কিম্যং হুতাশন –ইতি চবণদ্বযেন সহ ইমমেব শ্লোকং ষটুপদচ্ছন্দস উদাহবণমাহ ।” অতএব যট্পাদশ্লোক অপ্রমাণ বলা যায় না । ইতি— - চিববিধেষ—শ্ৰীহবিদাসদেবশৰ্মা । ১৮ পৌষ, ১৩৩৮ সাল । ৪১নং স্থবি লেন, কলিকাতা । প্রকাশকেব নিবেদন নহভাবতৃষ্ণ মহামহোপাধ্যায-পদ্মভূষণ-ভাবতাচাৰ্য-মহাকবি শ্ৰীমদ হবিদাস, সিদ্ধান্তবাগীশ মহাশযেব তপস্তালব্ধ অমৃতময ফল। সে আশ্চৰ্য্য তপশ্চৰ্য্যাব,কাহিনী আজ সকলেই জানেন। প্রায একুশ বছর डिनि ছিলেন ‘মহাভারতম এব তপস্তাষ মঙ্গ—এবং সে একক ও ছক্ষর তপস্যায়। তার পাণ্ডিত্য ও প্রজ্ঞাব সঙ্গে মিলিত হযেছিল অসীম ধৈৰ্য্য, - অশেষ-নিষ্ঠ ও অলৌকিক আযাস। ফলে তিনি আমাদেব জন্য বেখে গেছেন তাব ‘মহাভারতম্—এক আশ্চৰ্য্য ঐশ্বৰ্য্য। ‘মহাভাবতম এব দ্বিতীয সংস্করণ প্রকাশনার মূলে আছে আমাদেব সেই জাতীয ঐশ্বৰ্য । সংরক্ষণেব এবং জন্মশতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঋষি হবিদাসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি । নিবেদন কবাব পুণ্য প্রেবণা ও প্রযাস। স্বধীজনেব সানন্দ সমর্থনে আমাদের প্রযাস সার্থক হোক—এইমাত্র,কামনা। - ,
