পৰ্ব্বণি পঞ্চচত্বারিংশোইধ্যায়ঃ । Sసెt নারদ উবাচ। শ্রত্ৰ হি বচনং দেবঃ প্রজানাং হিতকারণে । তেজঃ সন্ধারয়ামাস পুনরেবান্তরাত্মনি ॥৬০ ততোইগ্নিমুপসংহৃত্য ভগবান লোকসৎকৃতঃ । প্রবৃত্তঞ্চ নিবৃত্তঞ্চ কল্পয়ামাস বৈ প্রভু; ॥৬১ উপসংহরতস্তস্য তমগ্নিং রোসজং তদা | প্রাদুর্বভুব বিশ্বেভ্যো গোভো নারী মহাত্মনঃ ॥৬২ কৃষ্ণ রক্ত তথা পিঙ্গা রক্তজিহবাস্ত্যলোচনা । কুণ্ডলাভ্যাঞ্চ রাজেন্দ্র | তপ্তাভ্যাং তপ্তভূষণ ॥৬৩ স নিঃস্বত্য তথা খেভ্যে। দক্ষিণাং দিশমাশ্রিত । স্ময়মান চ সালেক্ষ্য দেবে বিশ্বেশ্বরাবুভৌ ॥৬৪৷৷ ভারতকৌমুদী শ্রীত্বেতি দেবে ব্রহ্ম ৷ তেজ: অগ্নিম্। অন্তরাত্মনি স্বশরীরমধ্যে ॥৬০ তত ইতি। প্রবৃত্তম উৎপত্তিকারণীভূতম, নিবৃত্তং ধ্বংসকারণীভূতঞ্চ কৰ্ম্ম ॥৬১ উপেতি । বিশ্বেভ্য: সৰ্ব্বেভ্য:, গোভ্য ইন্দ্ৰিয়রন্ধে ভ্য: ॥৬২ কৃষ্ণেতি । তথা তযোর্যোগেন, পিঙ্গ। পিঙ্গলবৰ্ণ । তপ্ত ভ্যাং তপ্ত কাঞ্চনময়াভ্যাম ॥৬৩ ভারতভাবদীপঃ BBBS B BBB BB BBB BBBB BBB SS0S0DS DBB S BB BBBBB নিযোজ্য কথং লোকান নাশয়সীতাৰ্থ ॥৫৮–৬০। প্রবৃত্তং কৰ্ম্ম স্মৃষ্টিহেতু নিবৃত্তং কৰ্ম্ম মোক্ষজগন্নাথ ! স্থাবর-জঙ্গমাত্মক জগৎটা যেন নষ্ট না হয় ; সেই জন্য আপনি প্রসন্ন হউন এবং সেই জন্যই আমি আপনাকে এইরূপ বলিতেছি ॥৫৯ নারদ বলিলেন—“মহাদেবের বাক্য শুনিয়া ব্ৰহ্মা প্রাণিগণের হিতের জন্য পুনরায় আপন শরীরেই সেই তেজ (অগ্নি) ধারণ করিলেন ॥৬০ তদনন্তর ভগবান, প্রভাবশালী ও জগৎপূজিত ব্ৰহ্ম অগ্নির উপসংহার করিয়া কৰ্ম্মকে উৎপত্তি ও বিনাশের হেতুরূপে কল্পনা করিলেন ॥৬১ মহাত্মা ব্রহ্মা যখন সেই ক্রোধাগ্নি উপসংহার করিলেন, তখন তাহার সকল ইন্দ্ৰিয়রন্ধ হইতে একটা স্ত্রী আবির্ভূত হইল ॥৬২ রাজশ্রেষ্ঠ ! কৃষ্ণ ও রক্তবর্ণের মিশ্রণে তাহার পিঙ্গলবর্ণ এবং জিহবা, মুখ ও নয়ন রক্তবর্ণ ছিল ; আর দুই কাণে হুইট তপ্তকাঞ্চনময় কুণ্ডল তুলিতেছিল এবং অন্যান্য অলঙ্কারগুলিও তপ্তকাঞ্চনময় ছিল ૭ગ T(৬) কথামাস বৈ গ্রন্থ-পি বা বঙ্গ বদ্ধ। (৬৪)স্বয়মানেব.পি।
