পৰ্ব্বণি চতুঃষষ্টিতমোহধ্যায়ঃ , (tశివ ততন্তেষাং মুখমালোক্য রাজ দুৰ্য্যোধনঃ সূতমুৱাচ হৃষ্টঃ । ইহৈবৈতামানয় প্রাতিকামিন! প্রত্যক্ষমস্যাঃ কুরবে ব্রুবন্ত ॥২২ ততঃ সূতস্তস্ত বশানুগামী ভীতশ্চ কোপাদূত্রুপদাত্মজায়াঃ । বিহায় মানং পুনরেব সভ্যানুবাচ কৃষ্ণাং কিমহং ব্ৰবীমি ॥২৩ দুৰ্য্যোধন উবাচ । দুঃশাসন্যৈ মম সূতপুত্রে বৃকোদরাদুৰিজতেইল্পচেতাঃ । স্বয়ং প্রগৃহীনয় যাজ্ঞসেনীং কিং তে করিন্যন্ত্যবশাঃ সপত্নঃ ॥২৪ ভারতকৌমুদী -- অঙ্গানি যেষাং তে। অতএব যুদ্ধোদ্যমান্তভাব ইতি ভাব: নোদীক্ষস্তে স্ম অধোবদন ত্বৎি ॥২১ তত ইতি । হৃষ্ট, পাণ্ডবানাং দুঃখাদিদর্শনাদেবীনন্দিত । জিতা অজিতা বেতি ক্রবস্তু ২২{ তত ইতি। স্বতঃ প্রাতিকামী । মানম্ আত্মগৌরবং বিহায়, পুনঃ পুনরুক্তাবপি সভ্যানাং নীরবতয়া আত্মন্তবজ্ঞাবগমাদিত্যাশয় । অহং কৃষ্ণাং কিং ব্রবীর্মীত্যুবাচ ॥২৩ দুরিতি। অল্পচেতা দুৰ্ব্বলচিত্ত। অবশ দূতজিতত্বাদস্বাধীনা, সপত্নী শত্রবঃ পণ্ডিবী: ২৪} ভারতভাবদীপঃ শমং স্বাস্থ্যম্ । ধাস্ততি করিষ্কৃতি, গোপ্যমানো রক্ষ্যমাণ ॥১৫—২২ মানং দুৰ্য্যোধনস্তাজ্ঞাভঙ্গেন তস্ত শ্রেষ্ঠত্বং বিহায় তিরস্কৃত্য ॥২৩ উদ্বিজতে বিভেতি, অবশ অস্মদাসত্বাৎ ॥২৪-২৫ এদিকে মহাত্ম পাণ্ডবেরা বিষঃ, দুঃখিত এবং সত্যনিরুদ্ধ হইয়া অধোবদনে রহিলেন, কোন দিকেই দৃষ্টিপাত করিতে লাগিলেন না ॥২১ তাহার পর, দুর্য্যোধন পাণ্ডবগণের সেইরূপ অধোবদন দেখিয়৷ আনন্দিত হইয়া সুতকে কহিলেন—‘প্রাতিকামী ! তুমি দ্ৰৌপদীকে এইখানেই আনয়ন কর; তাহার সাক্ষাতেই কৌরবগণ বলুন যে, তাহাকে আমি জিতিয়াছি कि न' ॥२२॥ প্রাতিকামী কিন্তু যেমন দুৰ্য্যোধনের বশবৰ্ত্তী ছিল, তেমন দ্রৌপদীর ক্রোধেরও ভয় করিতেছিল ; তাই সে আত্মসম্মান পরিত্যাগ করিয়া আবারও সভ্যগণের নিকট জিজ্ঞাসা করিল যে, আমি দ্রৌপদীকে কি বলিব ? ॥২৩ দুৰ্য্যোধন বলিলেন—“দুঃশাসন । আমার এই হৰ্ব্বলচিত্ত সূতপুত্রটা ভীমের ভয় করিতেছে ; অতএব তুমি নিজেই যাইয়া দ্রৌপদীকে ধরিয়া লইয়া আইস । পরাধীন শত্রুগণ তোমার কি করিবে’ :২৪৷ ৬৭
