পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38 قان भङ्ॉब्रांछ भौटऋष्ठटा ननौ সালে কলিকাতা শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্ত ভক্তি প্রদারিণী সভা কর্তৃক প্রদত্ত । “ভক্তিসাগর" উপাধি, ১৩২০ সালে নবদ্বীপ বুধমণ্ডলী কর্তৃক প্রদত্ত “বিস্তারঞ্জন" উপাধি, ১৩২২ সালে কাশীস্থ ভারত-ধৰ্ম্ম মহামণ্ডল কর্তৃক অর্পিত “ভারত-ধৰ্ম্ম ভূষণ" উপাধি, ১৩২৬ সালে পুরী বেদ-বিদ্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত “দান কল্পতরু” উপাধি—তাহার অপরাপর উপাধির মধ্যে উল্লেখ করা যাইতে পারে। কিন্তু সংসারে জন্ম পরিগ্রহ করিয়া সেই শাপভ্রষ্ট দেবতাকে অনেকানেক মৰ্ম্মাস্তিক শোক তাপও ভোগ করিতে হইয়াছে। উপযুপরি প্রাণ-প্রতিম ৷ দুই পুত্রের অকালমৃত্যু ও দুই কন্যার বালবৈধব্যে তাছার স্নেহাতুর পিতৃহৃদয়ে হাহাকারের সর্বগ্রাসী আগুণ শতজিহায় প্রতিবারেই দাউ, দাউ করিয়া জলিয়া উঠিয়াছে, অথচ, পরমাশ্চর্য্যের বিষয়, সেই আত্মস্থ জিতেন্দ্রিয় পুরুষ সংযমের বন্যা ডাকিয়া প্রতিবারেই তাহা নিৰ্বাপিত করিয়া দিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, উপরন্তু, আরও আশ্চৰ্য্য এই, পরিবারের অন্যান্য সকলকেও শোকের প্রথম আতিশয্যের সময়েও নিজের দৃষ্টাস্তে অনুপ্রাণিত করিতে সচেষ্ট হইতেন। ১৩১০ সালে মধ্যমকুমার কীৰ্ত্তিচন্দ্রের দেহাবসান । ঘটে, তাহার মুখাগ্নি হইতে যাবতীয় অস্ত্যেষ্টিক্রিয়া কৰ্ত্তব্যনিষ্ঠ পিত। স্বহস্তে সম্পাদন করিয়া তাহার অসীম চিত্ত-সংযমের পরিচয় দিয়া সকলকে মুগ্ধ করিয়া দিয়াছিলেন। ১৩১৩ সালে যখন তিনি সপরিবারে, ৪০ •৷৪৫ • পরিবার সহ ব্ৰজপরিক্রমা করিতেছিলেন, তখন শ্ৰীশ্ৰীগোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বতে জ্যেষ্ঠকুমার মহিমচন্দ্র ভীষণ টাইফয়েড, রোগে মানবলীলা সংবরণ করিলেন । তখনও মহারাজার মনের অদ্ভুত দৃঢ়তা সকলের বিস্ময় উৎপাদন করিয়াছিল। প্রথম কম্ভ আতি অল্পবয়সে, এবং দ্বিতীয়া কন্ত।" বিবাহের মাত্র ৮ মাস পরে বৈধব্যদশা প্রাপ্ত হয়েন, আনন্দের প্রতিমা Y বালিকা কন্যান্বয়ের উপর বিধাতার এই নিৰ্ম্মম অভিসম্পাতের জন্ত