পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশীমবাজার জমিদারী Vවී6: জীবনের বিনিময়ে কি দিলে জীবনরক্ষকের মর্য্যাদা রক্ষা করা যায় হেষ্টংস তাহাই ভাবিতেছিলেন। কান্তবাবুর কথা শেষ হইলে কিছুক্ষণ চিন্তা করিয়া হেষ্টংস বলিলেন, “বাহারবন্দ পরগনার জমীদারী এখনও বিলি হয় নাই, আমি এই জমীদারী কৃতজ্ঞতার দান স্বরূপ তোমাকে দিলাম।” রাজা হইয়া কান্তবাবু গ্রামে ফিরিলেন। এই হইতেই কাশিমবাজার রাজবংশের সূত্রপাত হইল । நம்பம்ப்ா_க BBBDDD DDDD DBBDD DBDD GG DDD DB BBB BBB লিখিত হইয়াছে । প্রকৃত ইতিহাস নিয়ে লিখিত হইল । যখন বাঙ্গালা বিহার ও উড়িয়ায় সিরাজদৌল্লা নবাব নাজিম ছিলেন তখন ওয়ারেন হেষ্টিংসের অধ্যক্ষতার কাশিমবাজারে ইংরাজদের এক রেশম কুঠি ছিল । সিরাজদৌল্লা এই কুঠি আক্রমণ করার হুকুম দেওয়ায় ওয়ারেন হেষ্টিংস পলায়ন করেন ও ব্যবসায়ী প্ৰকৃষ্ণকান্ত নদীর শরণাপন্ন হন । এই কৃষ্ণকান্তই পরে কাস্ত বাবু নামে পরিচিত। কান্ত বাবু তাহাকে নিজ নৌকাযোগে কলিকাতায় প্রেরণ করেন। হেষ্টিংস এই উপকার বিস্মৃত না হইয়া বাংলার গভর্ণর হওয়ার পরে এই কান্তবাবুকে নিজ দেওয়ান নিযুক্ত করেন । কাস্তবাবু নিজ বুদ্ধিবলে বহু ভূসম্পত্তির মালিক হন ও পরে হেষ্টিংসকে চেৎসিংহের বিরুদ্ধে অভিযানে বহু সাহায্য করায় হেষ্টিংস কর্তৃক গাজিপুরে এক জায়গীর প্রাপ্ত হন । এই সময়ে কাস্তবাবু চৈৎসিংহের লক্ষ্মীনারায়ণ শিলা ও সেই মন্দির ( পাথরের কক্ষ ) প্রাপ্ত হন । ইহা খুলিয়{ কাশিমবাজার বাটতে পুনর্গঠিত হয় ।