পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দানের পরিমাণ (S বিজ্ঞান জগতের যাদুকর আচাৰ্য্য জগদীশ চন্দ্রের সুপ্রসিদ্ধ “বস্তু বিজ্ঞান মন্দিরে” ( Bose's Institute ) তিনি একলক্ষ টাকা দান করিয়াছিলেন এবং বেনারস বিশ্ববিদ্যালয়েও এক লক্ষ টাকা দান করিয়াছেন । কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েও তিনি প্রভূত অর্থ দান করিয়াছেন। বহরমপুরে একটি মেডিকেল স্কুল স্থাপনের জন্য একবার চল্লিশ হাজার টাকা দান করিয়াছিলেন । কলিকাতা মূকবধির বিদ্যালয় ( Deaf & Dumb School) এবং অন্ধ বালক বালিকাগণের স্কুলে (Blind children’s School ) f=fa ziņā sessitzt II fāzitzga সংস্কৃত কলেজের প্রায় পঞ্চাশ জন ছাত্রের বেতন তিনি নিয়মিত ভাবে প্রদান করিতেন এবং দরিদ্র পরীক্ষার্থী ছাত্ৰগণের জন্য তিনি বাৎসরিক প্রায় তুই হাজার টাকা ব্যয় করিতেন । তাহার ব্যয়ে প্রতিবৎসর প্রায় দেড়শত ছাত্রের আহার, বাসস্থান ও পড়ার খরচ নির্ববাহ হইত। অর্থলাভ করাই চরম সৌভাগ্য নহে। অথ” লাভ করিয়া সেই অর্থের সদ্ব্যয় দ্বারা আৰ্ত্তের দুঃখ হরণ, অভাবগ্রস্তের অভাব নাশ, শিক্ষা বিস্তার, দেশের কল্যাণ সাধন করাতেই প্রকৃত সৌভাগ্যের সূচনা হয় । কত কত ধনকুবের আমাদের দেশে আছেন র্যাহারা রাশিকৃত অর্থের প্রভু হইয়া সেই "পীকৃত অর্থরাশির উপর বসিয়া কেবলই টাকার স্বপ্ন দেখেন । ইহজীবনে অর্থব্যয় দ্বারা তাহারা পরের উপকার ত করেনই না পরন্তু কৃপণতা বা অসদ্ব্যয় দ্বারা আত্মবঞ্চনা পূৰ্ব্বক তুর্দশাগ্রস্ত