পাতা:মহারাজ্ঞী ভিক্‌টোরিয়া চরিত - তারকনাথ বিশ্বাস.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাল্যাবস্থা ও যৌবন । | h २१ উলক্রক কটেজে বাস করিবার স্থির করিলেম, এবং ১৮১৯ সালের ২৯ শে ডিসেম্বর তথায় উপনীত হইলেন । সেই দিবসই তথায় একটী লোমহর্ষণ ব্যাপার সংঘটিত হয়। একটা যুবক শিকার করিতে বহির্গত হইয়াছিল, সে কতক গুলি পক্ষীকে গুলি করে, কিন্তু দৈবঘটন বশতঃ গুলি জানালা ভাঙ্গিয়া একটা গৃহ মধ্য দিয়। চলিয়া যায় । বালিকা ভিক্টোরিয়া তখন সেই কক্ষ্য মধ্যে ধাত্রী-ক্রোড়ে ছিলেন । গুলিটী বালিকার মস্তকের অতি নিকট দিয়া যায়। ঈশ্বর তাহার অসীম দয়। প্রভাবে সে দিন আমাদের মহারাণীকে রক্ষা করেন । সেই অদূরদর্শি বালকটকে তৎক্ষণাৎ ধরিয়। আনা হইয়াছিল, কিন্তু এডওয়ার্ড তাহার অসীম ক্ষমাগুণে তাহাকে মার্জন করিয়াছিলেন । * মহারাণীর পিতা ষে কত সোহাগে, কত যত্নে কন্যান্টীকে লালন পালন করিতেন, তাহ বল। যায় না, তাহার কন্যাগত প্রাণ ছিল,—তিনি тье Life of the Duke of Kent. Page 291.