পাতা:মহারাষ্ট্র-নৃপেন্দ্রকুমার বসু.djvu/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

చి শিবাস্ত্রীয় স্বংশধরগণ উপর একে ফ্রিাঙ্গা-তীয় বিদ্রোহী বাশাহ-পুত্র মুহাম্মদ আকৃষ্ঠর শঙ্কুরীর নিকট আসিয়া জপ্রিয় লইয়াছেন। যুদ্ধে একবার মুঘল পক্ষ হারেন, একবার মহারাষ্ট্র পক্ষ ছায়েন। একবার শ্বস্তৃঙ্গীর সৈন্তাল বৃদ্ধ সেনাপতি হান্ধীর রাওয়েরনেতৃত্বে শ্ৰেী হইতে বুৰ্ধানপুর পর্য্যস্ত শত শত মাইল ভূভাগ সৃষ্টন করিয়া, জ্বালাইয়া দিল। আবার মুঘলরা কখনের কতকগুলি নগর দখল করিয়া, অমুসলমান প্রজাদের উপর জিঞ্জির নামক অতিরিক্ত কর জোর করিয়া আদায় করিতে প্লাগিলেন । ইতোমধ্যে ১৬৮৬ খৃষ্টাব্দে বিজাপুর এবং ১৬৮৭ খৃষ্টাব্দে গোলকুণ্ড রাজ্য বাদৃশাহ ঔরঙ্গজেবের থামৃদখলে জামিল ; স্বাক্ষণাত্যে পাঠানরাজত্বের শেষ চিহ্নটুকু পৰ্যন্ত লোপ পাইল। তারপর ঔরঙ্গজেবের দিগ্বিজয়ের তোড়জোড় ও কৃতকাৰ্য্যতার প্রথম পরিচয় পাইয়া কোন কোন মহারাষ্ট্র মনসবদার সম্রাটের দলে গিয়৷ চাকুরী লইল; কোন কোন স্কুবেদার আবার স্তলে তলে ঔরঙ্গজেবের পক্ষপাতী হইয়া পড়িল । ইহার আর একটা প্রধান কারণ ছিল; শল্পীর না ছিল ব্যক্তিত্ত্বের প্রভাব, ল্য ছিল রাজ্যশাসনে প্রয়োঞ্জনীয় দক্ষতা ও অধ্যবসায় । তাঁহ ছাড়া, অপদাৰ্থ কুলুশার পেশওয়াগিরিতে অনেকেই স্বাধীনতারক্ষায় আশায় জলাঞ্জলি দিতে আরম্ভ করিয়াছিল । ১৬৮৯ খৃষ্টাব্দে কোলাপুরের নিকটে সঙ্গমেশ্বর নামক স্থানে শস্কুল প্তাহার পেশওয়া ও চল্লিশজন অমুচর সহ হঠাৎ মুঘলের হাতে ধরা পড়িলেন । ঔরঙ্গজেব তখন পুনার বোলে৷