মক্কায়াঃ ఉన్న মহারাষ্ট্রগণকে খুশী রাখিবার জন্য তাহাদিগকে নুতন নূতন সুবিধা ছাড়ির দিতে হইল। মালেক রাজস্ব-বিভাগে বহু নূতন প্রথার প্রবর্তন করিলেন । তাহার শাসন-গুণে রাজ্যের যথেষ্ট খ্ৰীবৃদ্ধি সাধিত হইল। ভূতপূর্ব নিজামশাহী সরকারে লাখোলী যাদব রাওয়ের থেষ্ট প্রতিপত্তি ছিল ; কিন্তু নানাকারণে এই প্রতিপত্তি খৰ্ব্ব করিতে গিয়া, বৃদ্ধ মালেক অম্বর উহায় সহিত ঝগড়া বাইর বসলেন। তখন ধাব স্থাৎ ১৬২১ খৃষ্টাব্দে সামুচর झुक्नु मान ग्नि राश चििनन। शूषणहर्ष छैशाक সসম্মানে গ্রহণ করিলেন এবং নূতন দুজন জায়গীয় সমেত চব্বিশ ধারার মনসবারের পর স্থান কৰিলেন। কিন্তু উহার বেহাই মন্ত্রী ভোলে মালেক অম্বরের দলে মৃত্যু পৰ্যন্ত রক্রিয় গিয়াছিলেন। উহার স্বত্যুর পর জ্যেষ্ঠ পুত্র শাহী তোমূলে পিতার চাকুরীতে বহাল হইয়াছিলেন। ১৬২৪ খ্ৰীষ্টাব্দে মুসলমানদের বিরুদ্ধে এক যুদ্ধে শহী যথেষ্ট বীরস্থ দেখাইয়াছিলেন । এই যুদ্ধে শাহীর মামা ধুমপাল নিহত হন। যাদব রাও আহমেদনগর রাজ্যের সহিত সংস্রব পরিত্যাগ করায় মালেক অম্বর নিজেকে বেশ একটু অসহায় মনে করিলেন। তাছার পর হইতে তিনি মহারাষ্ট্র নায়ক ও দেশমুখদের যথেষ্ট খাড়ির করিতে লাগিলেন। ১৬২৬ খৃস্টাব্দে মুঘলদের সহিত একটা বড় রকমের যুদ্ধ-আয়োজন সম্পূর্ণ করিবার কালে মালিক জম্বরের মৃত্যু হয়। এইবার দুই চারি কথায় বিজাপুরের কথা একটু বলিয়া