08 জীবন-চরিত । লিখিত অনেক কবিতা সৌন্দৰ্য্যে ও মৌলিকতায় मयूशन বল্যের কবিতা অপেক্ষা নিকৃষ্ট নয়। উপযুক্ত পথে চালিত হইলে, বোধ হয়, র্তাহারও প্ৰতিভা মাতৃভাষাকে বহুসংখ্যক অমূল্য রত্নে ভূষিত করিতে পারিত। কিন্তু দুৰ্ভাগ্যক্রমে তিনি, আজীবন, পাশ্চাত্য সাহিত্যের সেবা করাতে র্তাহার দ্বারা বাঙ্গালা ভাষার কোনও উপকার সাধিত হয় নাই । যতদিন আমাদিগের দেশীয় সাহিত্য পাশ্চাত্যসাহিত্যরূপ মহাবৃক্ষের ছায়াতলে অবস্থান করিবে, ততদিন যে তাহার সম্পূর্ণরূপ পরিবর্ধনের আশা নাই, গোবিন্দচন্দ্রের ন্যায় বঙ্গের আরও অনেক কৃতবিদ্য ব্যক্তির জীবন আলোচনা করিলে তাহ প্ৰতিপন্ন হইবে । হিন্দু কলেজে মধুসুদন বাঙ্গালাভাষা অনুশীলনের যেরূপ সুযোগ প্ৰাপ্ত হইয়াছিলেন, আমরা তাহার উল্লেখ করিয়াছি । এখানেই তাহার বাঙ্গালা ভাষা শিক্ষার চরম, এবং এই শিক্ষা হইতেই তিনি তাহার রচনা প্ৰণালী ‘গঠিত করিয়া লইয়াছিলেন । সকল স্থলেই প্ৰায় দেখিতে পাওয়া গিয়া SKB SBS DDB BD DDBBD BBDDSDDBBDBB BDDDLD BBD সেই ভাষার লিখনপ্ৰণালী শিক্ষা করিতে হয় না ; স্বাভাবিক প্ৰতিভাবলেই তাহারা নিজের পথ উন্মুক্ত করিয়া লন। অন্যান্য মহাকবিদিগের ন্যায় মধুসুদনও, নিজের প্রতিভা বলেই, বাঙ্গালা ভাষায় তাদৃশ অধিকারলাভ করিয়াছিলেন । এদেশীয় কোন গ্ৰন্থকারের নিকট যদি তিনি ভাষাশিক্ষা সম্বন্ধে ঋণী থাকেন, তবে তাহা দরিদ্র কাশীদাসের ও কৃত্তিবাসের DBDDS sBBD BD DuDuS BBB DLDDBDB BDDD LLLL DDSBDDDBD BY বিষয় সেরূপ বিস্তৃতভাবে আলোচনা করিয়াছি। মধুসুদন যে সময় শিক্ষালাভ করেন, তাহা ছাত্রদিগের রচনাশক্তি ইংরাজী রচনায় উৎসাহ লাভ। পরিবর্ধনের পক্ষে কিরূপ অনুকুল ছিল, আমরা শ্ৰী-শিক্ষা সম্বন্ধে প্ৰবন্ধ। । পুৰ্ব্বেই তাহার উল্লেখ করিয়াছি। সে সময়কার কৃতবিদ্য ও সন্ত্রান্ত ব্যক্তিগণ, সকলেই, ছাত্রদিগকে রচনাভ্যাসে
