8 জীবন-চরিত। অপেক্ষা বিদ্যাবুদ্ধিতে শ্রেষ্ঠ হন, তঁহাদিগের আকাঙ্ক্ষাও তেমনই উচ্চতর হইয়া থাকে। সুতরাং এরূপ প্ৰশংসা অন্যের পক্ষে যথেষ্ট হইলেও মধুসূদন তাহাতে পরিতৃপ্ত হইতে পারেন নাই। না হাঁহবারও একটী বিশেষ কারণ ছিল। শূন্যগর্ভ প্ৰশংসা লইয়া পরিতৃপ্ত থাকা কাহারও পক্ষে সম্ভব নয়। কাপটিভূলেডী রচনার সময়ে কবির সাংসারিক ও মানসিক অবস্থা যেরূপ শোচনীয় ছিল, উদ্ধৃত উপক্ৰমণিকার শেষ কয়ট পংক্তি হইতে পাঠক তাহা অনুমান করিতে পারিয়াছেন । BDDDBD KkD BDBBDD DuBuuDDSSBuBD KKB DBDD BDBD BBBDBB মান্দ্রাজের কৃতবিদ্য সমাজের প্রশংসায় মধুসুদন, প্রথম, প্রথম, বড়ই উল্ল’সিত ও আশ্বস্ত হইয়াছিলেন । কিন্তু প্ৰথম উচ্ছাস প্রশমিত হইবার পরেই নিরাশা ও অবসাদ আসিয়া উপস্থিত হইল । কেহ বায়রণের, কেহ স্কটের কাব্যের সঙ্গে তাহার কাপোর তুলনা করিতেছিলেন ; আদ গিনি, মুদ্রাব্যন্ত্রের ঋণ পরিশোধ করিতে না পারিয়া, যন্ত্রণায অস্থিৰ তািটয়া বেড়াইতেছিলেন। এরূপ অবস্থা গ্রন্থকারের পক্ষে বড় উৎসাহােদ্দীপক নয়। মধুসূদনের আশা ছিল, অন্ধকারাচ্ছন্ন মান্দ্ৰাজ তাঁহাকে অর্গাদানে উৎসাহিত না করুক, জ্ঞানোজল কলিকাতা, নিশ্চয়ই, তাহার কাব্যের সমুচিত সমাদর করিবে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যে মধুসূদনের সে আশাও উন্মুলিত হইয়াছিল। মান্দ্ৰাজে অর্থাগমেণ সুবিধা না হউক, অন্ততঃ, সুলেখক বলিয়াও, তিনি প্ৰতিষ্ঠালাভ করিতে পারিয়াছিলেন ; কিন্তু কলিকাতায় তাহার ভাগ্যে তাহাও घह नांश् । वैशिक्षा বিদ্যাবুদ্ধিতে সে সময়কার কলিকাতা-সমাজের অগ্ৰণীস্বরূপ ছিলেন, তাহারা ‘ক্যাটিভ লেডী” সম্বন্ধে একরূপ উপেক্ষাই প্ৰদৰ্শন করিয়াছিলেন। ষে, সকল সংবাদপত্র-সম্পাদকের নিকট “ক্যাপটভলেডী” সমালোচনার জন্য প্রেরিত হইয়াছিল, তাহার কেহই তোহার, কবির উল্লাস ও অবসাদ । কলিকাতায় ক্যাপটিভ লেভীর 西可怀孤山
