পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

तांदा-डोदन । কবিতা পাঠ করিয়া শুনাইতেন। সেই সকল কবিতা এরূপ সুমধুর ও হৃদয়গ্ৰাহিণী হইত যে, মুসলমান জমীদারের তরুণবয়স্ক কুমারী, শুনিয়া, তাহার প্রতি অনুরাগিণী এবং তঁহার পাণিগ্রহণের অভিলাষিণী হইয়াছিলেন । মাণিকরামের প্রভু, কন্যার মনোগত ভাব অবগত হইয়া, মাণিকরামকে মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্রহণেব জনা অনুরোধ করিয়াছিলেন । কিন্তু মাণিকরাম কিছুতেই স্বধৰ্ম্ম ত্যাগ করিতে স্বীকৃত হন নাই । তিনি মুসলমান জমীদারের কার্য পরিত্যাগ কবিয়াছিলেন, কিন্তু সেই সময় হইতে তাহার হৃদয়ের শান্তি অন্তহিঁত হইয়াছিল এবং এই ঘটনার অল্প দিনের মধ্যে তিনি, সংসারাশ্রম পরিত্যাগপূর্বক, সন্ন্যাসধৰ্ম্ম গ্রহণকরিয়াছিলেন। তাহার এইরূপ আকস্মিক বৈরাগ্যের জন্য কেহ, কেহ অনুমান করেন। যে, প্ৰভু-কন্যার অনুরাগের প্রতিদান করিতে না পারিয়াই, মাণিক রাম, অশান্ত হৃদয়ে, সাংসারিক সুখের অশায় জলাঞ্জলি দিয়াছিলেন ।* মধুসূদনের তৃতীয় পিতৃব্য, দেবীপ্রসাদ দত্তও, কিয়ৎপরিমাণে, কবিশক্তিসম্পন্ন ছিলেন । সামান্য, সামান্য অনেক কথা তিনি পদ্যে মিলাইয়া বলিতে পারিতেন । মধুসূদনের পিতা রাজনারায়ণ দত্ত, স্বয়ং কবিত্ববান না হইলেও, একজন বিশেষ গুণগ্ৰাহী ও সহৃদয় ব্যক্তি ছিলেন । কবিতা, সঙ্গীত, এবং শিল্প প্ৰভৃতি সুকুমার কলায় তাহাব অসাধারণ অনুবাগ ছিল। আগমনী ও বিজয়ী সঙ্গীত শুনিতে শুনিতে তিনি একবারে আত্মবিস্মৃত হইয়া যাইতেন । পুরাঙ্গনাদিগের মধ্যে র্যাহারা শিল্পকার্যে পারদশিত দেখাইতে পিতার ও পিতৃব্যের প্রকৃতি । -- - - - --- —

  • আমার সম্মানভাজন সুহৃদ বাবু ক্ষীরোদচন্দ্র রায় চৌধুবীর নিকট দত্তবংশীয় দিগের পরিচিত কোন ব্যক্তি মাণিকরামের বৃত্তান্তটা অলীক বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন ; কিন্তু মধুসূদনের ভ্রাতুষ্প ত্রী, বঙ্গ সাহিতে্যু যশস্বিনী শ্ৰীমতী মানকুমারী ইহা সমূলক दलाव डाभि उlश्l Sश्क कब्रिग्रांछि ।