পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন-চরিত । মধুসুদন যে সময়ে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, তখন দত্তবংশের বিশেষ সৌভাগ্যের অবস্থা ; সুতরাং ত্যাহার জাতকৰ্ম্মাদি অতি সমারোহের সহিত সম্পন্ন হইয়াছিল, এবং চারি ভ্রাতার মধ্যে সর্বকনিষ্ঠের পুত্ৰ বলিয়া তাহার আদরের সীমা ছিল না। তাহার জন্মগ্রহণের চারি বৎসরের মধ্যে প্ৰসন্নকুমার ও মহেন্দ্ৰনাবায়ণ নামে তাহার আরও দুইটি ভ্রাতা জন্মগ্রহণ করেন। প্ৰসন্নকুমারের এক বৎসর ও মহেন্দ্রনারায়ণেৰ পাচ বৎসর বয়সের সময় মৃত্যু হয়। মধুসূদনের আর কোন ভ্ৰাত, ভগ্নী হয় নাই। দুইটী ভ্রাতার অকাল মৃত্যুতে এবং অপব ভ্রাতা, ভগ্নীর অভাবে মধুসুদন পিতা, মাতা, পিতৃব্য এবং অন্যান্য আত্মীয়গণের একান্ত স্নেহভাজন হইয়াছিলেন । যেরূপ আদরে ও গৌরবে তাহার শৈশব অতিবাহিত হইয়াছিল, রাজপুত্ৰ গণেরও, বোধ হয়, সেরূপ হয় না । * তাহাব বালোর ভোগবিলাসের কথা অবগত হইলে, তাহার ভবিষ্যৎ জীবনের অমিতবায়িতার ও উচ্ছঙ্খলতার জন্য, তাহাকে দোষ দিতে প্ৰবৃত্ৰিক হত্য না । অতিরিক্ত স্নেহবশতঃ গুরুজনেরা তাহাকে সকল কাৰ্য্যেই প্ৰশ্ৰয় দান করিতেন । তাহলে যখন যাহা ইচ্ছা হইত, তিনি তখন তাহাই করিতেন ; বিশেষ অন্যান্য কাৰ্য্য করিলেও কেহ তাঙ্গাকে নিবারণ কবিতেন না । শৈশবে গুৰুজনাদিগের এইরূপ প্রশ্রয়দানের ফল। এই হই যাছিল যে, বাল্য হইতেই, মধুসুদন স্বেচ্ছাচারে অভ্যস্ত হইয়াছিলেন ; এবং সেই জন্য উত্তবকালে যে কাজ র্তাহার ভাল বোধ তহঁত, সঙ্গতই হউক, আর অসঙ্গতই হউক, সহস্ৰ নিবারণ সত্ত্বেও, তিনি তােহা না করিয়া ক্ষান্ত থাকিতে পারিতেন না । तीव्ना कशं ।

  • কিরূপ আদরে তঁহার বাল্যকাল অতীত হইয়াছিল, তৎসম্বন্ধে নিম্নলিখিতরূপ দুই BDD DDD S TDDBDBD BD S SDBD DBB BDB DBBSBBDBB DD BB BD প্ৰস্তুত হইতে থাকিত। প্রত্যাগমন করিয়া যে চুল্পীর অন্ন সর্বাপেক্ষা সুসিদ্ধ হইত, তিনি তাহা আহার করিতেন ।