VBy জীবন-চরিত। দিগকে আশ্বন্ত করিয়া, মেঘনাদ যেখানে রাক্ষসরাজ সমর-সজা করিতেছিলেন, সেইখানে অবতীর্ণ হইলেন । তাহাকে দেখিবা মাত্র রাক্ষস সৈনিকগণ আনন্দে সিংহনাদ করিয়া উঠিল। মেঘনাদ, পিতার চরণে MsKD BBSDBDBBDD DDBBDSJS “হে রক্ষকুলপতি, उtनछि, बब्रेिच्चा नाकि दैब्रिाcछ भूनः ब्रांघव ? q भांब्रों, डिs, বুঝিতে न °ड्नेि ? কিন্তু অনুমতি দেহ, সমুলে নিৰ্ম্মল করিব প্যামরে। আজি । যোর শারানালে করি। ভস্ম, বায়ু অন্ত্রে উড়াইব তারে, নতুবা বাধিয়া আনি দিব রাজপদে।” পুত্রের এই বীৰ্বোচিত প্রার্থনায় সহসা সম্মতি দান করিতে রাক্ষসরাজের সাহসী হইল না । অবস্থার বিভিন্নতায় মনুষ্যের প্রকৃতিও বিভিন্ন হইয়া থাকে । নবীন আশায় ও উৎসাহে অনুপ্ৰাণিত মেঘনাদ এবং শোকজৰ্জরিত, নিরাশ্বাসগ্রস্ত রাক্ষসরাজ উভয়ের ব্যবহারে, সেই জন্য কতই বিভিন্নতা । একদিকে যৌবনের বল ও উৎসাহ মেঘনাদকে অনির্মুক্তবিষ ভুজঙ্গের ন্যায় তীব্র শ্বাসে জগৎ ভষ্মীভূত করিতে প্ৰবৃত্ত করিতেছিল ; অপর দিকে শোকগ্ৰস্ত, মৰ্ম্মপীড়িত রাক্ষসরাজ, মন্ত্ৰমুগ্ধ বিষধরের ন্যায়, ফণামণ্ডল সঙ্কুচিত করিয়া, যেন পৃথিবীর সঙ্গে বিলীন হইয়া যাইতেছিলেন । পুত্র রুদ্রপীড়কে যুদ্ধকাম দেখিয়া, সৌভাগ্যগৰ্ব্বিত বৃত্র উৎসাহে বলিয়াছিলেন ;- ‘ब्रयी, ऊब टिस यभ-अख्लिांक्ष, পূৰ্ণ করা, যশোরশ্মি বাধিয়া কিরীটে ; बांगना अमांद्र नई कब्रिड दमण তোমার সে যশঃপ্রভা, পুত্র যশোধর ।
