পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেঘনাদবধ-কাব্য । V9) নিৰ্ভীক ভােবই মহাপুরুষের প্রকৃত লক্ষণ। ভবভূতি ভঁাহার নাটক সমূহে ইহাই রামচন্দ্রের চরিত্রের প্রধান লক্ষণ বলিয়া বৰ্ণনা করিয়াছেন । কিন্তু মধুসুদন, রামচন্দ্রকে বিনয়ী, ধৰ্ম্মপরায়ণ, এবং উদারস্বভাব করিয়াও, তঁহাকে ভীরুতা দোষে দুষিত করিয়াছেন। নৃমুণ্ডমালিনীর রণ-প্ৰাৰ্থনায় রামচন্দ্ৰ যে উত্তর প্রদান করিয়াছিলেন, তাহার প্রথম অংশ অতীব द्रुन्द्र । fउनि दक्षिब्रांछिन्न ;

  • * * “শুন সুকেশিনি, বিবাদ না করি আমি কভু অকারণে ; অরি মম রক্ষপাতি ; তোমরা সকলে

কুলবালা, কুলবধূ; কোন অপরাধে বৈরিভাব আচরিব তোমাদের সাথে ? আনন্দে প্ৰবেশ লঙ্কা নিঃশঙ্ক হৃদয়ে ।” ইহা তাঁহারই ন্যায় মহাপুরুষের উপযুক্ত । কিন্তু ইহার পবেই তিনি বলিলেন ;-প্ৰমীলাকে বলিও ; ‘विन ब्रg १बिश्न भांत्रिों ऊँीब्र कांटछ ।” এই কথাগুলি রামচন্দ্রের চরিত্রেব উপযুক্ত হয় নাই। বিনয় অবশ্যই অতি প্ৰশংসনীয় গুণ, কিন্তু বিনয়ের জন্য আত্মসম্মান বিসর্জন পুরুষে,- চিত কাৰ্য্য নহে। ইহার পর রামচন্দ্ৰ বিভীষণকে বলিলেন ;- “দূতীর আকৃতি দেখি ডারিনু হৃদয়ে রক্ষোবর, যুদ্ধসাধ ত্যজিনু অমনি । भू5 (य पैम, नत्थ, cदन बाषिनौएल।” এই কথাগুলি শুনিলেই মনে হয় যে, রামচন্দ্ৰ, তাহার স্বাভাবিক মহত্ব অথবা স্ত্রী জাতির প্রতি সন্মান বশতঃ, প্ৰমীলার সঙ্গে উদার ব্যবহার করেন নাই ; প্ৰমীলার শৌর্য্যে ভীত হইয়াই, বিনাযুদ্ধে, তঁহাকে পথপ্ৰদান করিয়াছিলেন ।