gभावना दक्ष-दादा ! মধুসুদনও এই বিশ্বাস অনুসারে, দেবীপূজার জন্য প্রস্থিত বীরবার লক্ষ্মণকে নানাবিধ প্ৰলোভনের ও বিভীষিকার মধ্যে নিক্ষেপ করিয়াছেন । প্ৰথমে দ্বাররক্ষক রুদ্রদেবের সঙ্গে লক্ষ্মণের সাক্ষাৎ হইল । মেঘনাদবন্ধে গম্ভীর ভাবোদ্দীপক যে সমস্ত চিত্ৰ আছে, মহাদেবের সহিত লক্ষ্মণের সাক্ষাৎকার তাহার মধ্যে অন্যতম। লক্ষ্মণের বীরোচিত ব্যবহারে পরিতুষ্ট হইয়া মহাদেব দ্বার ত্যাগ করিলেন। তখন লক্ষ্মণকে ভীত করিবার জন্য কখনও মায়াময় সিংহ, কখনও বা দাবানল আবিভূতি হইল। কিন্তু নিভীক বীর, পৰ্ব্বতের ন্যায় অটলভাবে, তাহা অতিক্ৰম করিলেন । অকস্মাৎ কুঞ্জবনবিহারিণী সুররমণীগণের মধুর কণ্ঠধ্বনি তাহার শ্রুতিগোচর হইল এবং ভূপতিত তারকাসুন্দরীগণের ন্যায় জ্যোতিৰ্ম্ময়ী, জলক্রীড়াশীলা দেবরমণীগণ, চতুর্দিক হইতে, তঁহাকে বেষ্টন করি।-- লেন । মেঘনাদবধ কাব্যের এই অংশ পাঠ করিলে “জেরুজালেমউদ্ধার” কাব্যের পঞ্চদশসর্গ পাঠকের স্মরণ হইবে। বীরবার রাইনালডোর অন্বেষণে প্রেরিত দূতগণকে জলক্রীড়াপরায়ণী অপসরাসুন্দরীগণ যাহা বলিয়াছিলেন,-মধুসুদন তাহারই আদর্শে মেঘনাদবধ-কাব্যে লিখিয়াছেন ;- স্বাগত ওহে রঘুচুড়ামণি ! 弥 兴 अभट्टो ख्याभन्नl, cास ! दठूि. ८लाभाटद्र अभिांगाब ; bल, नांथ, याभांद्र नicथ । কঠোৰু তপস্তােনর করে যুগে যুগে লভিতে যে সুখভোগ, দিব তা তোমারে, গুণমণি । রোগ-শোক আদি কীট যত কাটে জীবনের ফুল এ ভবমণ্ডলে, D BDE GG GLDS LD DBDBDD BB ब्रिनिन ।।” 肇
