Nor औदन-5झिङ ! মৃত্যুসংবাদ তখনও “স্কাপুরীতে প্রচারিত হয় নাই। সাধবী প্ৰমীলা, অন্যান্য দিনের ন্যায় সেদিনও, প্ৰভাতে, মানান্তে বেশবিন্যাসে প্ৰবৃত্তা হইলেন। কিন্তু, কি জানি কেন, সাধবীর হস্তের কঙ্কণ দৃঢ় বোধ হইল ; কণ্ঠের মালা পরিধানের সময় কণ্ঠ ব্যথিত হইল ; কি একটী অস্ফুট রোদনধ্বনি, কৰ্ণে প্ৰবেশ করিয়া, সাধবীর হৃদয়কে উদ্বেলিত করিতে লাগিল। প্ৰমীলা ব্যাকুলহািদয়ে সখীকে বলিলেন ;-
- * * কেনলো সই, না পারি পরিতে অলঙ্কার ? লঙ্কাপুরে কেন বা শুনিছি রোদন-নিনাদ দুরে, হাহাকার ধ্বনি ?
বামেতর আখি মোর নাচিছে সতত ; कैंनिग्रा टछेिgछ eा ! ना चानि, नखनि, হয়েলো, না জানি আজি পড়ি কি বিপদে। যজ্ঞাগারে প্রাণনাথ, যাও তার কাছে बांगछिं, नित्रांद्र, cयन न यांना गभद्र এ কুদিনে বীরমণি । কহিও জীবেশে অনুরোধে, দাসী তার ধরি পা দুখানি।” প্ৰমীলা-চরিত্রের মাধুৰ্য্যের জন্য আমরা মধুসুদনকে যথেষ্ট প্ৰশংসা করিয়াছি। গ্রন্থের সর্বত্রই তিনি এই মাধুৰ্য রক্ষা করিতে সমর্থ হইয়াছেন। যে প্ৰমীলা রঘুসৈন্যরূপ মহাসমুদ্রের মধ্যে ঝাপ uDLD uDB DDDSBDBD S DBDDBBB BDBDB BDBDS DuBBB SDDuuBS ভারত-নারীর পক্ষে এই উভয়ই স্বাভাবিক ৷ প্ৰমীলার নায় অতুল বীৰ্য্যবতীর মুখে “অনুরোধে দাসী তার ধরি পা দুখানি।” কথাগুলি সন্নিবিষ্ট করিয়া কবি তাহার প্রকৃতির বিনয়-মধু ভাব অতি সুন্দর পরিস্ফুট করিয়াছেন। আধুনিক ভারতে প্ৰমীলার ন্যায় রমণী লক্ষিত হইবার সম্ভাবনা নাই। কিন্তু ভবিষ্যৎ ভারত-সমাজে যদি
