दांठा-छीवन । R O সতত ( যেমতি লোক নিশার স্বপনে শোনে মায়া-যন্ত্ৰ-ধ্বনি ) তব কলকলে জুডাই এ কাণ আমি ভ্ৰাস্তির ছলনে। दश्टाटुब्ध 6ाशिद्मछि दछु नाटल, किद्ध q (प्रश्न लूष। भिदा कदि ऊन ? দুগ্ধস্রোতেরূপী তুমি জন্মভূমি-স্তনে।” জননী জন্মভূমির মোহিনীমূৰ্ত্তি তাহার হৃদয়ে কিরূপ গভীরভাব অঙ্কিত করিয়াছিন্দ, ইহা হইতেই তাহা সুস্পষ্ট প্ৰমাণিত হইবে । সেই জন্যই আমরা বলিয়াছি, মধুসূদনের সাহিত্যিক জীবন বুঝিবার জন্য, তাহার শৈশব সম্বন্ধীয় অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে, তাহার জন্মভূমির কথারও উল্লেখ অবশ্যক । মধুসূদন জননী প্ৰকৃতির নিকট যে অনুকুলত প্ৰাপ্ত হইয়াছিলেন, শৈশবে তাহার কিৰূপ ফল ফলিয়াছিল, এইবার তাহার আলোচনা করিব । শিক্ষা-বিস্তারেব সঙ্গে, লোকের প্রতিভা-বিকাশের, দিন দিন, নুতন, নূতন সুযোগ উপস্থিত হইতেছে। এখন কত দ্বাদশবর্ষায় বালকের লিখিত কবিতা পুস্তককারে প্রকাশিত হইতেছে ; কিন্তু মধুসূদনেব সময়ে দেশের সে অবস্থা ছিল না । যতদিন তিনি দেশে থাকিয়া গুরুমহাশয়ের পাঠশালায় অধ্যয়ন করিতেন, ততদিন তাহার পক্ষে কবিতা রচনা দ্বারা নিজের ভবিষ্যৎ জীবনের আভাস প্ৰদৰ্শন করিবার সুযোগ ছিল না । কিন্তু তাহার স্বাভাবিক প্ৰতিভা অন্যরূপে প্ৰকাশিত হইত। তাহার সঙ্গীতানুরাগের বিষয় পূর্বেই উল্লিখিত হইয়াছে। বাল্যকালে তাহার কণ্ঠস্বর অতি মধুব ছিল এবং তিনি সঙ্গীত করিতে অত্যন্ত ভালবাসিতেন। অভ্যস্ত গীতির দুই একটী চরণ ভুলিয়া গেলে তিনি নিজে তাহ পূৱণ করিয়া দিতেন । ” সময়ে, সময়ে দুই একটা গান রচনা করিয়া সঙ্গীদিগকে শুনাইতেন, শৈশবশিক্ষার ফল ।