रौद्मश्रना-कांदJ (O. রুক্মিণী-পত্রিকায় ভাগবতবর্ণিত যে সকল ঘটনা উল্লিখিত হইয়াছে, কবি তাহা এরূপ হৃদয়গ্ৰাহী ভাবে বর্ণনা করিয়াছেন যে, পাঠ করিলে মনে হয়, যেন কোন নিষ্ঠাবান বৈষ্ণব ভক্তেরই রচনা পাঠ করিতেছি । খৃষ্টধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিলেও, হিন্দুভােব মধুসূদনের হৃদয়ে কিরূপ রাজত্ব করিত, এই সকল স্থল হইতে আমরা তাহ অনুমান করিতে পারি। বীরাঙ্গনাকাব্যের তারা ও শূৰ্পণখা প্ৰভৃতির প্ৰেম-পত্রিকা যেমনই আবেগময়ী, জাহ্নবী-দেবীব প্ৰত্যাখ্যান-পত্ৰও তেমনই কঠোর । জাহ্নবীদেবী যেখানে রাজা শান্তনুকে বলিয়াছিলেন, &ठाथ1ांज-vोंखिक । शूकश् फूनि, করি ধৌত ভক্তিরসে কামগত মন LKD DD BLBmS DDBSkBBD রুদ্রোিন্দ্ৰ-গৃহিণী গঙ্গা আশীষে তোমারে”। তাহা পাঠ করিলে মনে হয় যে, প্ৰেম-ভিক্ষা বর্ণনাব ন্যায় প্ৰেমপ্ৰত্যাখ্যানবর্ণনেও কবি সমান পারদর্শী। চরিত্র-চিত্ৰণ সম্বন্ধে বীরাঙ্গনা-কাব্যের প্ৰেম-পত্রিকাগুলিই কবির মৌলিকতার ও নৈপুণ্যেৰ অধিক পরিচয়দান BBBBSSS SBDBDS DBBB DgSS00 BeBBBS KBB BBD SS BBBBS শকুন্তলা, ভানুমতী এবং দুঃশলা, চারিজনেই প্ৰোষিতভৰ্ত্তকা ৷ প্ৰথমা ও দ্বিতীয়া স্বামীর বিস্মরণে উৎকণ্ঠিতা, তৃতীয়া ও চতুর্থ স্বামীর অমঙ্গলভয়ে ভীত । প্ৰত্যেকেরই পত্রে কবি প্ৰত্যেকের অবস্থোচিত ভাব সন্নিবিষ্ট করিয়াছেন । মধুসূদনের দ্ৰৌপদীর আদর্শ কাশীরাম দাস হইতে গৃহীত। কাশীরাম দাস দ্রৌপদীকে, পঞ্চপতি সত্ত্বেও, কর্ণের প্রতি অনুরাগিণী করিয়া তাহাব চরিত্রের হীনতা সাধন করিয়াছেন। বীরাঙ্গনার দ্রৌপদী কাশীরাম প্রোষিতভৰ্ত্তকার পত্রিকা।
