V8 জীবন-চরিত মধুসুদন প্ৰধানতঃ ব্যারিষ্টারী ব্যবসায় শিক্ষার জন্যই ইংলেণ্ডে গমন করিয়াছিলেন ; কিন্তু তাহার আরও একটি উদ্দেশ্য ছিল। যুরোপীয় ভাষাসমূহে অধিকার লাভও তাঁহার যুরোপগমনের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল। ভাষাশিক্ষা সম্বন্ধে তাহার কিরূপ স্বাভাবিক প্ৰবণতা ছিল, এবং স্বদেশে অবস্থান কালেও, তিনি কতগুলি বিভিন্ন ভাষায় অধিকার লাভ করিয়াছিলেন, আমরা পূৰ্ব্বে তাহার উল্লেখ করিয়াছি। ইংলণ্ডে আগমন করিয়া তিনি তাহার চিবাভিলাষিত আকাঙ্ক্ষা চরিতার্থ করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। তঁহার যুরোপ-প্ৰবাস কালে লিখিত যে সকল পত্ৰ আমরা বর্তমান অধ্যায়ে উদ্ধৃত করিব, পাঠক তাহা হইতে মধুসূদনের নিজেৰ কথায় তাহাব ভাষাশিক্ষার ও যুরোপ-প্ৰবাস কালের বিবরণ অবগত হইতে পারিবেন । মূধুসূদনের গ্রন্থাবলী সমালোচনার সময়ে আমরা বলিয়াছি যে, তাহার সর্বোৎকৃষ্ট গ্রন্থের ন্যায়, তাহার নিজের জীবনও গুৰু বিষাদ্রাস্তুতকৃত্যু, কি জন্মভূমি 4. বঙ্গদেশে, কি মান্দ্ৰাজে, কি যুরোপে নিরबछिन्न भांख्ठि ऊँiशद्ध डांg61 cदान श्ा(नई ಇಡ್ಲೌಗಿ র্তাহার যুরোপপ্ৰবাস কালে আমরা তাহাব বিষাদময় জীবন-কাব্যের এক নুতন অধ্যায় দেখিতে পাই । যেরূপ দুৰ্দশায় তাহার প্রবাসকাল অতিবাহিত হইয়াছিল, তাহার স্বদেশীয়গণের মধ্যে অতি অল্পলোকেই তাহা অবগত আছেন । “দয়ার সাগর” বিদ্যাসাগর মহাশূন্তু র্তৰ্ভুকু সাহায্য r W D77 করিলে মধুসুদন, কখনই বৃষ্ট্রিক্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়া, স্বদেশে ۰ ٪۶ را "\ خلا م ن ا প্ৰত্যাগমন করিতে পারিতেন। হয়ত, অর্থাভাবে, বিদেশের কোন কারাগারে বা দরিদ্রনিবাসে। তঁহার জীবন শেষ হইত। নিজের অবস্থা না বুঝিয়া সহসা একটী অর্গসাধ্য ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করিয়াছিলেন বলিয়া যে মধুসূদনের সেরূপ দুৰ্দশা ঘটিয়াছিল, তাহা নয়। মনুষ্যপ্রকৃতি না যুরোপ-প্রবাসকালীন দুরবস্থা ।
