পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৬৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-ébrや कीदन-फेब्रिउ তিনি, তাহার উল্লেখ করিয়া, “নুতন বৎসর” নামক কবিতায় লিখি奪tて阪エ;ー 米 * x “交而邓-卒ta〔可 কত শত আশালতা শুকায়ে মরিলি, शश 62 कब उों कांटन, कब उा cकभीन ? कि मश८ ङiझ || ८द्भ°ि यऊ८न সে বীজ, যে বীজ ভুতে বিফল হইল ? বাড়িতে লাগিল বেলা, ডুবিবে সত্বরে তিমিরে জীবন-রবি ;—আসিছে। রজনী—?” নিজের য়ুরোপ-প্রবাসের বিষাদময় অভিজ্ঞতা লইয়াও মধুসুদন একটী কবিতা রচনা করিয়াছিলেন । আমরা পূর্বেই বলিয়াছি যে, তাহার প্ৰতিবাসিগণ, তাহার দুর্দশা অবগত হইয়া, তাহার দ্বারে আহাৰ্য্য ও শিশুগণের জন্য দুগ্ধ রাখিয়া যাইতেন ; মধুসুদন “সাংসারিক জ্ঞান” নামক কবিতায় তাহার উল্লেখ করিয়া লিখিয়াছেন ;- “কোন জন দিবে অন্ন অৰ্দ্ধ মাত্ৰ খায়ে, ক্ষুধায় কাতর তোরে দেখি রে তোরণে ?” কিন্তু এত ক্লেশ ভোগ করিয়াও যে, সাংসারিক জ্ঞান লাভ করিতে পারেন নাই, তৎসম্বন্ধে তিনি লিখিয়াছেন ;-) “উদাসীন দশা তার সদা জীব-পুরে যে অভাগা রাঙাপদ ভজে, মা ভারতি ।” বিদ্যাসাগর মহাশয়ের দয়ার সম্বন্ধে উল্লেখ করিয়া তিনি লিখিয়া C験ーT;ー “বিদ্যার সাগর তুমি বিখ্যাত ভারতে । করুণার সিন্ধু তুমি, সেই জানে মনে, দীন যে, দীনের বন্ধু।” এইরূপ “ভারতভূমি”, “আমরা”, “যশ”, “অৰ্থ”, “কে কবি।” ইত্যাদি কবিতা হইতে পাঠক মধুসুদনকে চিনিতে পরিবেন। বাহিরে উদা