পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৬৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন-চরিত 8(ܘܠܝ কিন্তু এমন মৰ্ম্মান্তিক দুঃখ বুঝি পৃথিবীর অতি অল্প কবির জীবনেই ঘটয়াছে । বারিষ্টারী ব্যবসায়ে আর কোন উন্নতির আশা নাই দেখিয়া, মধুসুদন, এই সময়, মানভূমের অন্তৰ্গত পঞ্চকোটের রাজার जांश्न-७श्रहालेनि ( Legal adviser ) পদ গ্ৰহণ করিয়াছিলেন । কাৰ্য্যটী স্থায়ী হইলে আর কিছু না হউক, তঁাচার অন্নাভাব ক্লেশ দুৱীভূত হইত, সন্দেহ নাই । কিন্তু রাজার চািপলতায় বিরক্ত হইয়া, অল্পদিনের মধ্যে, তিনি এই কাৰ্য্যত্যাগ করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন । তিনি যে অবস্থাতেই থাকুন, কোন অবস্থাতেই কবিতানুশীলনে পরামুখ ছিলেন না। মানভূমে অবস্থানকালে তিনি যে সকল কবিতা লিখিয়াছিলেন, তাহার মধ্যে তিনটী আমরা নিম্নে উদ্ধত করিতেছি । মধুসূদনের কবিতায় আর সেই পূর্বের তেজ ছিল না । সে সুৰ্য্য অস্তমিত হইয়াছিল; এখন কেবল তাহাব দীপ্তিহীন প্ৰতিবিম্বমাত্র অবশিষ্ট ছিল। তথাপি, মধুসূদনের শেষজীবনের রচনা বলিয়া, আমরা তাহ! উদ্ধৃত করিলাম। প্রথমটী পঞ্চকোট-শৈলীদর্শনে, দ্বিতীয়টি পঞ্চকোট-বাজলক্ষ্মীকে উদ্দেশ করিয়া, এবং তৃতীয়টীি, রাজার ব্যবহাবে দুঃখিত হইয়া, কাৰ্য্যপরিত্যাগের সময়, লিখিত । শেষ কবিতাটির কয়েকটা পংক্তি অসম্পূর্ণ রহিয়াছে :- পঞ্চকোট গিরি । कलि। भcश्ठल भट्ठा बड़ी अश्ब्रहd পৰ্বতকুলুের পাখা ; কিন্তু হীনগতি সে জন্য নহ। হে তুমি, জানি আমি মনে, १श्gकी ! ब्रमgछ cव-क्षका (यभटि কুম্ভকৰ্ণ-রক্ষ, নর, বানরের রণেশূন্যপ্ৰাণ, শূন্যবল, তবু ভীমাকৃতি,- রয়েছ যে পড়ে হেথা, অন্য সে কারণে । পঞ্চকোটের রাজার অধীনে কাৰ্য্য ।