পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৬৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*NpOV) खैीयन-ब्रिड । cग्रे ब्रांखकूलव्ग*ी प्रांग cथ निळा, ciिछि cन द्धामन । হে সখে। পাষাণ তুমি তবু তব মনে ভাব-রূপ উৎস, জানি, ওঠে সর্বক্ষণে । ভেবেছিনু, গিরিবর। রামায় প্ৰসাদে, তার দয়া বলে, ভাঙা গড় গড়াইব, জল পূর্ণ করি জলশূন্য পরিখায় ; ধনুৰ্ব্বাণ ধরি দ্বারিগণ, আতি কুতুহলে আবার রক্ষিবে দ্বার। ১৮৭২ খৃষ্টাব্দে, মধুসুদন, মানভূম পরিত্যাগ পূর্বক, কলিকাতায় প্ৰত্যাগমন করিলেন। পূৰ্ব্ব হইতেই নানাবিধ পীড়া তাহার শরীরে প্ৰবেশ করিয়াছিল ; সুতরাং নিয়মমতে নিজের ব্যবসায় চালাইতে তিনি সক্ষম ছিলেন না । ১৮৭৩ খৃষ্টাব্দে, ঢাকা হইতে প্ৰত্যাগমনের পর, র্তাহার রোগ সাংঘাতিক আকার ধারণ কবি’ল । * মধুসূদনের পত্নীরও f

  • মধুসুদন ব্যারিষ্টারী উপলক্ষে কোন নগরে যাইলে প্রায়ই অভিনন্দন প্ৰাপ্ত হইতেন । ঢাকার জনসাধারণ পোগোজ স্কুলে তঁহাকে অভ্যর্থনা করেন । মধুসুদন তখন রোগে জীর্ণ এবং ঋণভারে অবসন্ন ; নিজের দুৰ্দশার উল্লেখ কবিয়া, একটী কবিতায়, তিনি ঢাকা নগবীর ( প্ৰকারাস্তরে ঢাকা নগরবাসীদিগের্ব ) { নিকট সাহায্য-প্রার্থনা করিয়াছিলেন। অসহ্য ক্লেশ না হইলে অভিমানী মধুসুদন, সাধারণের নিকট, এরূপ ভাবে সাহায্যের জন্য ঈঙ্গিত করিতেন না । উল্লিখিত কবিতাটা এই ;- “

নাহি পাই নাম তব বেদে কি পুরাণে, কিন্তু বঙ্গ-অলঙ্কার তুমি যে তা জানি পূর্ব বঙ্গে। শোেভ তুমি এ সুন্দর স্থানে ফুল।বৃন্তে ফুল যথা, রাজাসনে রাণী । প্ৰতিঘরে বাধা লক্ষ্মী ( থাকে এই খানে ) নিত্য অতিথিনী তব দেবী বীণাপাণি ৷ পীড়ায় দুর্বল আমি, তেঁই বুঝি আনি সৌভাগ্য, অৰ্পিলা মোরে (বিধির বিধানে )