মাঘোৎসবের উপদেশ ইহাদের জীবনে যাহা দেখিয়াছিল, তাহাকে অলৌকিক বোধ করিয়াছিল। র্তাহাদের জীবনে কি কি বিশেষত্ব দেখা গিয়াছিল ? প্ৰথম, অতি দুঃখ । এই লক্ষণ দেখিয়া ইহাদিগকে লোকে দুঃখী rfordlitir I fisi3 trial fSaoi "Man of Sorrows"- \ötritir triffit\s কেহ কখনও দেখে নাই। বরং কঁদিতে দেখিয়াছে। বাইবেল গ্রন্থে তাহার হাসির বর্ণনা নাই, তিনি চিরবিষন্ন। মহম্মদ এত বিষন্ন ছিলেন যে, আত্মহত্যা করিবার জন্য পাহাড় হইতে লাফাইয়া পড়িয়াছিলেন। বিষয়ী লোকে ভাবে, কেন এত কান্না ? কেন এত অতিমাত্রায় দুঃখ ? দুঃখের কারণ খুজিয়া পায় না। দুঃখ কি ? শরীর বেশ সুস্থ সবল, পরিবার পরিজন সকলি বর্তমান, তবু কেন ‘হায় হায়’ গেল না, কেন ইহাৱা কঁদে ? এ দুঃখের কারণ বিষয়ী খুজিয়া পায় না। এই দুঃখের ভিতরে প্রবেশ করিলে দেখিতে পাওয়া যায় যে, র্তাহাদের দুঃখ নিজের জন্য নয়, পাপীর জন্য, পৃথিবীর পাপের জন্য। কিন্তু আমরা সকলেই ত ইহা দেখিতেছি । ব্যথা কি কেবল তাহদেরই লাগিল ? আমাদের ত ক্লেশ হয় না। কার বাণে কাকে বিধে ? যে ভালবাসে, সেই ব্যথা অনুভব করিতে পারে। এই সংসারে আমরা দেখিতে পাই যে, কত সন্তান পাপে নিমগ্ন হইয়া উল্লাসে দিন কাটাইতেছে, উঠিবার চেষ্টা করে না, একটু ভাবিয়া দেখে না, আপনাকে ংশোধন করিবার চেষ্টা করে না, বিদেশে আনন্দে সর্বদা মত্ত। তাহাদেৱ পাপের বাণ কত স্ত্রীলোককে বিদ্ধ করিতেছে। প্রেমের ধর্মই এই। মা পাষণ্ড সন্তানকে ভালবাসেন, তাহার পাপের জন্য ছটফট করিয়া মরেন এবং ভগবানের নিকট প্রার্থনা করেন, “হে ভগবান, এর কি পরিত্রাণ হইবে না ?” খ্ৰীষ্টীয় সাধু অগস্টাইনের জীবনে পড়িয়াছি যে, সাধৰী । Ο Σ. Αυ