মাঘোৎসবের উপদেশ দ্বিতীয় প্রভেদ, সংসার-রাজ্যে উৎকট ব্যক্তিত্বজ্ঞান, চতুর্দিকের লোকের সহিত কোন বিষয়ে কি প্ৰভেদ আছে, সেই দিকে সজাগ দৃষ্টি ; SCDg gu DDB Dm Ou DDBD OS DLDB S BB D gD DD DS ওটা ওদের কাজ এটা আমাদের কাজ” এইরূপ অপরের সহিত নিজের স্বাতন্ত্র্যের একটা পরিষ্কার সীমা নির্দেশ করা। প্ৰকৃত ধর্মজগতে ইহার বিপরীত ভাব ; যাহা কিছু প্ৰকৃত ভাল কাজ তাহা ঈশ্বরের কাজ, DBuDDL DDDL DBDDDS SBBBLL LMK DDSSLLLBB BDD DDDDLS সমৰ্পণ ও আত্মবিলোপ ; সুতরাং সে রাজ্যে মানুষ সকল ভাল কাজের সহিত ও অপরের সহিত এরূপ মিশিয়া যায় যে আপনাকে আর স্বতন্ত্র করিয়া দেখিতে পারে না , অপরের সহিত কোথায় কি প্ৰভেদ আছে। এ বুদ্ধি প্ৰবল না হইয়া অপরের সহিত কোথায় কি মিলন আছে সেই বুদ্ধিই প্ৰবল হয়। তৃতীয়, স্বতৎপর বুদ্ধির আর-এক লক্ষণ যে, তাহা আপনাকে দিয়া অপরকে বিচার করে, সুতরাং অপরের গুণ অপেক্ষা দোষ -ভাগই অধিক দেখিতে পায় । সর্বদা ভাবে, “ওরা যেমন আমি ত তেমন নই, ওরা যেরূপ DBBD DBm BBB BDBD D EzSDDB Mg BD BBBDSSCD DDD আমি উৎকৃষ্ট ।” আপনাকে উৎকৃষ্ট ভাবিতে পারিলে মানুষের মনে স্বভাবত একপ্ৰকার সুখ হয়। কিন্তু এ জগতে প্ৰকৃত উৎকর্ষ লাভ করিয়া সে সুখের অংশী হওয়া ঘড়ি কঠিন । তদপেক্ষা একটি সহজসাধ্য পথ এই আছে যে, অপরকে হীন করিয়া আপনাকে বড় দেখা । এই ভাব যখন হৃদয়ে প্ৰবল হয়, তখন ধৰ্মকৰ্ম সেখান হইতে অন্তর্ধান করে, আধ্যাত্মিক উন্নতি অসম্ভব হইয়া যায়, তখন মানুষ অপরকে লোকচক্ষে হীন দেখিয়া সুখী হয়- অপরের সুখ্যাতি অপেক্ষা অখ্যাতি শুনিতে ভালবাসে, অপরের দোষ -কীর্তনে একপ্ৰকার উৎসাহ অনুভব Y R8
