ধর্মের সম্ভাবনীয়তা হতে চাই। খোয়াড়ের গরুর মত আমরা যে এই পৃথিবীতে আবদ্ধ। ওগো, পৃথিবীতে কোথায় এমন কোন বন্ধু আছেন, যিনি আমাদের পায়ের শিকল খুলে দিতে পারেন ? হায় হায়, ধর্ম যদি আমাদিগকে ভব-বন্ধন হইতে মুক্ত করতে না পারল, তবে ধর্ম আর কি করল ? ধৰ্ম যদি আমাদিগকে পাপতাপের ভিতর হতে তুলিতে না পারিল, তবে শুধু কেবল বিশুদ্ধ মতের ভাজা বালি খেয়ে কি হবে ? তাতে ত পিপাসা DD DBSS BDDS DBBD DBB DBBDBDB DDD BB DS DBB DBBDBD যা তা একটু জল দিলে সে যে খায়। পচা পুকুরের জল, অথবা নন্দামার জল একটু দিলেও সে খেয়ে বঁাচে । এইজন্য বরং মানুষ উপধর্মকে আশ্ৰয় করে, একটা বিকৃত ধর্মকে গ্ৰহণ করে। পাপীরা পরিত্রাণ চায় । আজ বল “পাপীর পরিত্ৰাণ”, আজ আর অন্য শব্দ নাই। কেউ হয়ত বলতে পারেন, “ব্রাহ্মেরা নিরাকারের উপাসনা করে, নিরাকার ঈশ্বরে কি কখনও মানুষকে পরিত্রাণ দিতে পারে ? কি ক’রে পারবে ? আছে কি নাই তাই বোঝা যায় না। চোখ বুজে ব্রাহ্মেরা কি দেখে ? ও ত সব ধোয় । এর জন্য আবার ভারী ভারী শব্দ ব্যবহার করা, ইহা আবার মানুষকে পাপ হতে উদ্ধার করিবে !” ওগো, নিরাকার ব্ৰহ্ম মিথ্যা নয়। নিরাকার আগে, তার পর সাকার । নিরাকার আছেন ব’লে আর সব আছে। তিনি আগে সত্য, তার পর আর যা কিছু সত্য। তিনি ছাড়া আর কোনও সত্যবস্তু নাই। বরং বল, তোমরা সব মিথ্যা, এ জগৎ মিথ্যা, এই যা কিছু দেখি সব মিথ্যা । আছেন সেই এক অদ্বিতীয় পুরুষ, আছেন তিনি জগতের পরিত্রাতা হইয়া । আমি ব্ৰাহ্ম হইয়াছিলাম। এইজন্য। এইজন্য পিতামাতাকে কঁদাইয়া ব্ৰাহ্মসমাজে আসিয়াছিলাম। ব্ৰাহ্ম আচাৰ্যদের কাছ থেকে y 8V
