পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘোৎসবের উপদেশ উপস্থিত না হতেন, তবে তার সঙ্গে তার যোগ হ’ত কি ক’রে ? তেমনি ঈশ্বর যদি শুধু মহিমাময় হয়েই থাকতেন। তবে আর আমাদের সঙ্গে তার যোগ হতে পারে কি ক’রে ? এই কারণে দেখা যায়, এ দেশের ভক্তিপথাবিলম্বিগণ সকলেই অবতার মেনেছেন। কেন মেনেছেন ? এরই জন্যে মেনেছেন যে, তারা মনে করেছেন ঈশ্বর আপনি রক্তমাংসের আকার ধারণ না করলে আমাদের রক্তমাংসের হীনতা বুঝি আর কাটে না। আমাদের পাপ তাপ থেকে ওঠবার আর বুঝি কোনও উপায় হয় না। তাই তারা মনে করেছেন যে, তার রক্তমাংসের আকার ধারণ ক’রে আমাদের কাছে নেমে আসা প্ৰয়োজন, নইলে মানব-হৃদয়ের শক্তিতে কুলায় না। মানব-হৃদয়ের র্তার নিমিত্ত এই যে স্বাভাবিক ব্যাকুলত, ইহা আব্ব কোনও প্রকারে শান্ত হয় না। তাই মানুষ তাকে এমন ভাবে চেয়েছে যাতে প্ৰাণে র্তার SuC BD DS DLBLBD BDB BD LB DBLBDB KD DDSS BBD DBD সেই সৰ্বশক্তিমান পরব্রহ্মকে যেন ঘোড়া হতে হয়েছে, তাকে যেন ছোট হয়ে নেমে আসতে হয়েছে। এর থেকেই অবতারবাদের উৎপত্তি C2C BDDB DDD DBDBDDBB DHBBBDBD uB DS SBDBDS S EB S তাও একটু বলা প্রয়োজন। এইজন্য পারি না যে, অবতারবাদ যে যে অভাব পূরণ করতে 'চেয়েছিল, সে অভাব পূরণ করতে পারলে না। মানব-হৃদয়ের যে ব্যাকুলতা হতে অবতারবাদ মানুষ মেনেছিল, সে অভাব সম্পূর্ণ রূপে চরিতার্থ হ’ল না। কেন হ’ল না ? তার একটা দৃষ্টান্ত, যা আমি অনেকবার এই বেদী হতে দিয়েছি, আজ আবার সেই लूडेल निछि। মনে কর, আমি বললাম, ১৮৯০ খ্ৰীষ্টাব্দে আলিপুরের পশুশালায় শ্বেত S (V)