পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বর্তমান যুগ ও পারমার্থিকতা মহা পুরুষ রহিয়াছেন, তাহার দ্বারা এই জীবন বিধৃত, তঁাহ কতৃক এই জীবন নিয়মিত। জীবনের পশ্চাদবর্তী, অন্তরালবর্তী এই যে মহা জীবনী-শক্তি, তাহাকে জ্ঞান বল, প্ৰেম বল, জীবন বল, অথবা আর যাহা কিছু বল, যে নামই দেওয়া যায়, একে কিন্তু অস্বীকার করিবার GT3 R BBDBLDDBD DD ggD DDBBDBBDS DBBD DDBDD DBBBBS DDBB উপর জোর দিয়া তিনি দণ্ডায়মান হইলেন। ঐ যে জীবন, উহাকে রামমোহন রায় বলিলেন জ্ঞান এবং প্ৰেম । উহাতে জ্ঞান এবং প্রেম আরোপ করিয়া জ্ঞানময় এবং প্ৰেমময় পুরুষ রূপে তাহাকে দেখিলেন। উপনিষদে যাহাকে বলা হইয়াছে, “মহান প্ৰভুর্বৈ পুরুষঃ ।” তিনিই মহান প্ৰভু, তিনিই পরম পুরুষ, সেই পুরুষের হাতে এই জীবন রক্ষিত, তাহার দ্বারা ইহা বিধৃত, তাহাকে ভিত্তি করিয়া এই औदन ग७iभ्रभान्म । রামমোহন রায় যখন ইহা দেখিলেন তখন তিনি মনে করিলেন, এই পুরুষের হাতে মানব-জীবন রাখিতেই হইবে, এই পরম পুরুষের হাতে মানব-জীবনকে স্থাপন করিতেই হইবে, উহাকেই অবলম্বন করিয়া থাকিতে হইবে। তাহা হইলে সেই অবলম্বনে প্ৰচলিত কুসংস্কারসকল দেশ হইতে চলিয়া গেলেও ধর্ম যাইবে না, ধর্মকে রক্ষা করিতে পারা যাইবে । কিন্তু এই ভাব দেশের লোক গ্ৰহণ করিতে পারিতেছেন না । তাহারা বুঝিতেই পারিতেছেন না যে, অভ্রান্ত শাস্ত্রের মত ত্যাগ করিয়া, জাতিভেদ ত্যাগ করিয়া, দেবদেবী বর্জন করিয়া, বেদ বেদান্ত না মানিয়া ধর্মের দাড়ান সম্ভব। এ-সকল পরিত্যাগ করিলেও আত্মায় পরমাত্মায় যোগ হওয়া যে সম্ভব, ইহা দেশের লোক বিবেচনা করেন Sዓ (t