পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘোৎসবের উপদেশ তবেই পারমার্থিকতা তার জীবনে প্ৰতিষ্ঠিত হয়েছিল, তবেই আধ্যাত্মিকতা তার হৃদয়ে কাজ করতে পেরেছিল । কিন্তু আমাদের সে সাধন কই ? সে তপস্যা কই ? সে ব্যাকুলতা এবং সে চেষ্টা কই ? এই জন্যই আমরা হারিয়া যাইতেছি, এই জন্যই আমাদের দ্বারা কিছু হইতেছে না। আমরা জগৎকে যাহা দিব বলিয়াছিলাম, আমরা জগৎকে যাহা দেখাইব বলিয়াছিলাম, তাহা আমরা পারিয়া উঠিতেছি না । যাহারা মানব-জীবনে আধ্যাত্মিকতা স্থাপন করিবে বলিয়া প্ৰতিজ্ঞা করিয়াছিল, যাহারা পারমার্থিকতা জীবনে ফলাইয়া দেখাইবে বলিয়া জগতের কাছে ঘোষণা করিয়াছিল, তাহারা তাহ পারিয়া উঠিল না। পারিল না। এই জন্য যে, এরা এটাকে শক্ত করিয়া ধরিল না। আমরা যদি ইহাকে শক্ত করিয়া না ধরি, আমাদের যদি ভাব এই হয় যে, এটা DBBDLL DDDSDDDD DDS SYDB DD BBD DBB KBDDD সমাজে প্ৰতিষ্ঠিত হইবে ? তবে আর কিরূপে তাহা মানবসমাজে কাজ করিবে ? “ঈশ্বর একজন আছেন, মানব-জীবনের প্রভু এবং নিয়ন্ত একজন আছেন”- এই কথাটা বলবার জন্যে কি কতকগুলো মানুষের প্রয়োজন হয়েছে ? আমরা বলিলে তিনি থাকিবেন আর আমরা না বলিলে তিনি যাবেন, এই যদি হইত, তবে এটা আমাদের বলিবার প্রয়োজন ছিল। অথবা “জগতে আধ্যাত্মিকতা মন্ত জিনিস, আধ্যাত্মিকতা অপেক্ষা উচ্চতর শ্রেষ্ঠ জিনিস আর কিছু নাই”- এরূপ BDu BDDDD DDD sMLDD DBSDD S BDLDDS DDLLBDDDS BB DDD DD S DD DDBB DBBt DDDSDDD D DB DBDBBS D D BBB झांश दिका ? আমরা ব্যক্তিগত জীবনে কি চাই ? আমরা জীবনে আশা চাই, বল চাই ; আমরা পাপ থেকে উঠে যেতে চাই, আমাদের কে তোলে ? ber o