পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বর্তমান যুগ ও পারমার্থিকতা করি। সকলে তঁর জীবনের এই আধ্যাত্মিকতার কথা । তিনি কতবার কত বিপদে পড়েছেন, গৃহ হতে বহির্গত হতে হয়েছে, কিন্তু তাতে র্তার ভ্ৰক্ষেপও ছিল না। “যে যায় যাক যে থাকে থাক”— এই ছিল তার মূল মন্ত্র। “খাও দাও, পেট পোর, আবার তার সঙ্গে একটু একটু ছিটেফোটা ধর্ম রাখ”- এমনি হালকা ভাবে যারা ধর্মকে ধরে তাদের কাজ নয় জীবনে আধ্যাত্মিকতা স্থাপন করা, তাদের কাজ নয়। মানবজীবনে ঈশ্বর-পূজা স্থাপন করা । প্ৰতিজ্ঞ ক’রে ওঠ আজ সকলে যে, ব্রহ্মোপাসনা তোমরা গৃহে গৃহে এবং প্ৰতি জীবনে স্থাপন করবেই করবে। এমন হালকা, লঘু ভাবে ধর্মকে ধরতে নাই, অপরাধ হয়ে যায়, মহা অপরাধ হয়ে যায়। যেমন সাপুড়েরা সাপ খেলাতে এসে, দেখা যায়, এক এক মুঠো ধুলো কি একটা মন্ত্র প’ড়ে সাপের মাথায় দেয়। আর সাপের মাথা হেঁট হয়ে যায়, তেমনি কি তোমরা মনে করেছ যে, ধুলো দিয়ে তোমরা জগতের পর্বতপ্ৰমাণ অবিশ্বাসের মাথা হেঁট ক’রে দেবে ? না, না, না, এমন কথা কেউ মনে ক’রো না । এস সকলে, আজ স্মরণ করি। মহৰ্ষির উপদেশ। তিনি বলেছেন, “ধর্মং চর, ধর্মাৎ পরাতরং নাস্তি, ধর্ম: সৰ্বেষাং ভূতানাম মধু”- তোমরা ধর্ম আচরণ কর, ধর্মাপেক্ষা উৎকৃষ্ট আর কিছুই নাই, ধর্ম সকল ভূতের মধু। আজ মুক্তিদাতা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, তিনি কৃপা করুন আমাদের সকলকেই, তার পবিত্র নাম -রূপ যে ধর্ম, সেই ধর্ম আমরা সাধন করি। এই যে পবিত্র নাম, এর সঙ্গে কারও বিবাদ নাই, ব্ৰহ্মের সঙ্গে কারও বিবাদ নাই, তার সঙ্গে কারও বিরোধ নাই। এখানে এমন কেউ কি আছেন, যিনি বুকে হাত দিয়ে উঠে দাড়িয়ে বলতে LBDSuD uS DDD BDDDBBD S DDD DDDS BDBB gBB BBBDB নাই। মুক্তিদাতা ঈশ্বরের মুখ আমি দেখিতে চাই না” ? এ কথা কে Sr\o