পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘোৎসবের উপদেশ কাৰ্যকলাপ কত লোক প্ৰত্যক্ষ করিয়াছে, সকলেই যদি তদদ্বারা উপকৃত হইত, তাহা হইলে জগতের অবস্থা আরও কত উন্নত হইত ! ধর্ম ও ধামিককে চক্ষে দেখিলে কি হয় ? সেই কৃপা ও উপদেশ আত্মার পাকস্থলীতে না গেলে, পরিপাক না হইলে, কল্যাণ হয় না। এখন প্রশ্ন উঠিতেছে, তবে কি আত্মার পাকস্থলী আছে ? আর, যদি থাকে, তবে সে পাকস্থলী কি ? এ প্রশ্নের উত্তরে এই বলা যায় DBS DBBB KBD BBD DDD SBD S LLL BDD KK DLDS যদদ্বারা আধ্যাত্মিক সত্য-সকল পরিপাক হইয়া আত্মার রক্তমাংসে পরিণত হয়, অর্থাৎ আত্মার চিন্তাকে অধিকার করে, আকাজক্ষাকে অনুরঞ্জিত করে, হৃদয়ের ভাবকে সমুন্নত করে এবং ইচ্ছাকে দৃঢ় করে। আধ্যাত্মিক জগতে প্ৰতিদিন এই পরিপাক-ক্রিয়ার পরিচয় পাওয়া যাইতেছে। দৃষ্টান্তস্বরূপ একজন বিজ্ঞানানুরাগী মহাপণ্ডিতের উল্লেখ করা যাইতেছে। তিনি এক বিজ্ঞানালয়ে সামান্য পরিচারকের কাৰ্যে নিযুক্ত ছিলেন। বিজ্ঞানবিৎ ব্যক্তিরা যে পরীক্ষাদি করিতেন তাহার DDBS S BDS SDDDBS S BYS SuDS SS SSDD SS SBBzLLDKYDY দেখিতে দেখিতে ও তৎসংক্রান্ত গ্ৰন্থাদি পড়িতে পড়িতে তাহার হৃদয়ে এমনি বিজ্ঞানানুরাগের সঞ্চার হইল যে, বিজ্ঞান তাহার ধ্যানে জ্ঞানে প্ৰবেশ করিল, তিনি সেই আলোচনাতে আত্মসমৰ্পণ করিলেন, তাহার তত্ত্ব-সকল নিজে পরীক্ষা করিয়া দেখিতে লাগিলেন- ঘণ্টার পর ঘণ্টা কোথা দিয়া অতিবাহিত হইতে লাগিল, এমন কি তিনি অশনবসন প্ৰভৃতি বিস্মৃত হইতে লাগিলেন। ক্রমে তাহার মনের বায়ু পৰ্যন্ত যেন পরিবর্তিত হইয়া গেল। তিনি সেই ভাবে শয়ন করেন, সেই ভাবে উত্থান করেন। কয়েক বৎসরের মধ্যে তিনি বিজ্ঞানবিং পণ্ডিতদিগের মধ্যে একজন অগ্রগণ্য ব্যক্তি হইয়া উঠিলেন। RVN)