পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Cessa প্রাণীরা এই জগতের বর্তমান সুখেই তৃপ্ত, কিন্তু মানব-প্ৰকৃতি তাতেই । তৃপ্ত হয় না । এক দিকে মানুষ সুখভোগ করছে, আর-এক দিকে उांबद्दछ, 'ऊांझे उ, ५हे कि ७॥ औदप्नद्र cअश्व ? आव्र कि किडू बरे?” এক দিকে দুগ্ধফেননিভা শয্যায় শুয়ে আছে, অপর দিকে ভাবছে, “দুৱ ছাই ! এ কি হল!” এক দিকে মানুষ আমোদে লিপ্ত, অপর দিকে কিসের জন্য চোখের জল ফেলছে। এক মন নানা সুখের আয়োজন'; করছে, আর-এক মন তাকে চাবুক মারছে। সুখের মধ্যে ডুবে থেকেও।” মানুষ সুখ পাচ্ছে না, তৃপ্তি পাচ্ছে না। এ কি অদ্ভুত ব্যাপার! কত ধনীর সন্তান সুখে ভোগে মগ্ন হয়ে জগতে বেড়াচ্ছিলেন, যেমন লালাবাবু, কি শুনলেন একদিন একটি কথা, অমনি তার মন বলল,- “ও কি কথা শুনলাম।” এক ধোপার মেয়ে তার বাবাকে বলছিল,- “দিন তো গিয়া, বাসনা জালায় দেও।” ও কি কথা শুনলেন, সে কি, “দিন ত গেল, বাসনা তা জালাতে হবে’ ! এ কি রকম মানুষের মন ? / এক দিকে ভোগাসক্তি, আর-এক দিকে “ছিঃ ! ছিঃ !” এই দ্বিবিধ প্ৰকৃতি দিয়ে তিনি আমাদিগকে ভোগে স্থির ও তৃপ্ত: থাকতে দেন নাই, সুখ ও আরামের মধ্যে থেকেও অতৃপ্ত করেছেন। এই প্ৰকৃতি দিয়ে, এতটা অতৃপ্তি, ব্যগ্রতা এবং উদবেগ দিয়ে, অশান্তি, দিয়ে, যদি নিজেকে না দিতেন তা হলে আমাদের অবস্থা কি শোচনীয় হ’ত ! কিন্তু তিনি তা করেন নাই । তিনি তঁাকে দিয়ে রেখেছেন। আপনাকে দেবেন। ব’লেই এইরূপ প্ৰকৃতি আমাদের মধ্যে দিয়েছেন। এই অতৃপ্তি দিয়েছেন এইজন্য যে, আমরা এই জগতের বিষয়-সকলের মধ্যে থেকেও এর উপরে উঠতে পারি। পাখিরা নীড়ের মধ্যে বাস ক’রেও উধেবর্ণ উঠতে পারে, অনন্ত, আকাশের উন্মুক্ত বায়ুতে বিহার ক’রে পরমানন্দ লাভ করে। এই 波8为