পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘোৎসবের উপদেশ রাজা কুপিত হইয়া পুনরপি জিজ্ঞাসা করিলেন, “তোমার প্রপিতামহ পিতামহ প্ৰভৃতি কাহাকে কবে ভিক্ষা দ্বারা জীবনধারণ করিতে ਕਿ ?? বুদ্ধ উত্তর করিলেন “মহারাজ ! আপনি কুপিত হইবেন না। আমি রাজবংশে জন্মের কথা বলিতেছি না । আমি দিব্যজ্ঞান লাভের পর নবজন্ম লাভ করিয়া যে সাধুদিগের বংশে জন্মিয়াছি, সে বংশের পূর্বপুরুষগণ नकgलझे नि:श ७ डिकूरु ছিলেন ।” বিষয়াসক্ত ও উত্তেজিত রাজা বোধ হয় এই মহা উক্তির মর্ম গ্ৰহণ করিতে পারিলেন না। তিনি ভাবিলেন, বুদ্ধের উক্তি উন্মত্তের প্রলাপের ন্যায়। এইরূপ যখনই পৃথিবীর পাপিগণ নবজীবন লাভ করিয়াছে, তখনই সংসারাসক্ত বাক্তিগণ তাহাদিগকে উন্মত্ত বাতুল প্ৰভৃতি শব্দে উপহাস করিয়াছে । যদি পাপী ঈশ্বরকে ডাকিয়া নবজীবন লাভ না কবে, তাহা হইলে র্তাহার শক্তি যে পাপীর পরিত্রাণের জন্য অবতীর্ণ হইয়াছে, তাহার কোনও প্ৰমাণ থাকে না । নবজীবনই তাহার শক্তি ও করুণার প্রধান পরিচায়ক । যখন পবিত্ৰীস্বরূপ ঈশ্বরের উপাসনা করিয়া উপাসক আরএক প্ৰকার হইয়া যান। তখনই প্ৰমাণ হয় যে, সত্যস্বরূপের আধ্যাত্মিক উপাসনাতে কিছু আছে ব্ৰহ্মের উপাসকগণ, তোমাদের জীবনে কি নবজীবনের লক্ষণ-সকল প্ৰকাশ পাইতেছে ? সংসার-রাজ্যে মৃত্যু না ঘটিলে ধর্মের রাজ্যে জন্ম DD DDSDDD D YD SD S BBBB BBLBBB DTD DBBBBDBSSSDDL ক্ৰন্দনধ্বনি উঠিবে, তখনই স্বৰ্গরাজ্যে সাধুগণ একটি নবজীবন জন্মিল বলিয়া আনন্দধ্বনি করিবেন। গৃহস্থের গৃহে একটি সন্তান জন্মগ্রহণ করিলে পুরনারীগণ শঙ্খধ্বনি করিয়া তাহার আগমনবার্তা প্রচার R O