কুলপ্ৰদীপ৷ পরপদপীড়িত হইয়া, বহু শতাব্দী ধরিয়া অত্যাচার সহিয়া সহিয়া রসাতলে যাইবার উপক্রম হইয়াছিল। ঈশ্বরের চরণে ভারতের ক্ৰন্দন পৌছিল, ঈশ্বর বলিলেন, “দেব-অংশে একজন জন্মিবে, সেই তোমার দুঃখ হরণ করিবে।” বুদ্ধের জ্ঞান, চৈতন্যের প্ৰেম, খ্ৰীষ্টের বিশ্বাস এবং মহাজনদের রক্ত লইয়া তিনি কুলপ্ৰদীপ বংশধর সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজকে গড়িলেন। বড় দুঃখের বিষয় যে, আমরা ইহ। আজিও বুঝিতে পারিতেছি না। ইউরোপ আমেরিকা কিন্তু আমাদিগের দিকে- সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের দিকে- সতৃষ্ণনয়নে চাহিয়া আছে । এতদিন যে প্রশ্নের মীমাংসা হয় নাই এখন তাহা হইতে চলিয়াছে। অভ্রান্ত গুরু ছাভিয়া, শাস্ত্ৰ ছাডিয়া একেশ্বরবাদ থাকিতে পারে কি না। এই প্রশ্নের মীমাংসা এতদিন হয় নাই ; চেষ্টা হইয়াছে মাত্র, মীমাংসা DB DDD S SLEEEDDB BBLL TDu BBDSDDuuDS SBB DBDBBDBD S YYB সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের দিকে চাহিয়া রহিয়াছেন। চাহিয়া থাকিবারই ত কথা । বড় বড় কাজ করিবার জন্যই সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের জন্ম । সত্যস্বরূপ নিরাকার ঈশ্বরের আধাত্মিক পূজা প্ৰতিষ্ঠা করিতে, মানবচরিত্রের হীনতা দূর করিয়া তাহাকে উন্নত করিতে, জাতিভেদের মূলে কুঠারাঘাত করিতে, নারীকে শিক্ষা দান করিয়া উন্নত পবিত্র জীবনেয়। অধিকার দিতে, দুঃখিনী বিধবার দুঃখ দূর করিতে, সমুদায় নরনারীকে উচ্চ পবিত্র স্বগীয় স্বাধীনতার পন্থা দেখাইতে সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের জন্ম । উহাকে কি তবে কুলপ্ৰদীপ, আশা-স্থল বলিয়া লোকে মনে করিবে না ? বড় দুঃখের বিষয় এই যে, ইউরোপের লোকেরা আজিকালি আমাদের সম্বন্ধে বড় আশা করিতেছেন না। তঁহাদের মন নিরাশ হইতেছে। তাহারা বলিতেছেন, আমাদের দ্বারা কিছু হইবে না। रेशव्र कांद्र कि ? কারণ বাহিরের নহে। প্ৰকৃত কারণ 岛酸丽山 R 0
