পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্যাগেনৈকেনা মৃতত্বমানশু: বঁচিয়া আছে । রাজা রামমোহন রায় যখন ব্ৰাহ্মধর্ম প্রচার করিতে আরম্ভ করেন, তখন সহরের অনেক ধনী লোক তাহার সঙ্গে জুটিয়াছিলেন। কিন্তু ধনী লোক মিলিয়া কি হইল ? তাহারা কি ব্ৰাহ্মসমাজ রাখিয়াছেন ? রাজা যখন ইংলণ্ডে চলিয়া গেলেন, তখন আর তঁহাদের DDYY KDBDS SBBD DS SDD BBBDBDD BDS S DBDBBEDK DBBDLSD বিদ্যাবাগীশ, যিনি ব্ৰাহ্মসমাজের প্ৰেমে আবদ্ধ ছিলেন, তিনি শ্মশানে প্ৰদীপ জালিয়া বৎসরের পর বৎসর অপেক্ষা করিতেছিলেন, তাহার জীবনের দ্বারা ব্ৰাহ্মসমাজ জীবিত রহিল। র্তাহার জীবন স্বাৰ্থত্যাগের দৃষ্টান্ত। তারপর মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ, যিনি ইচ্ছা করিলে বড়লোকের মধ্যে নিশ্চয় স্থান পাইতে পারিতেন, যিনি ইচ্ছা করিলে আজও ব্রিটিশ ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি থাকিতে পারিতেন, এখন রাজা-মহারাজা হইতে পারিতেন, তাহার দৃষ্টান্ত দেখ। প্ৰাণ দিয়া ব্ৰাহ্মসমাজকে ধরিলেন, অর্থ-সামৰ্থ্য সমুদায় ইহার জন্য নিয়োগ করিলেন। তারপর কেশবচন্দ্ৰ, ইনি ইচ্ছা করিলে টাকশালের দেওয়ান হইতে পারিতেন, তাহা না করিয়া স্বার্থে জলাঞ্জলি দিয়া ব্ৰাহ্মসমাজকে প্ৰাণ দিয়া ধরিলেন । তাহার সঙ্গের প্রচারকগণ প্ৰত্যেকে নিজের নিজের স্বার্থ ও সুখের আশা পরিত্যাগ করিয়া ব্ৰাহ্মসমাজকে রাখিয়াছেন । এইজন্যই বলি, “ত্যাগেনৈকেনামৃতত্বমানশু: ।” এই স্বার্থনাশ বাতীত শক্তি হইবে না, বাসনা বিলয় হইবে না। যাহার যত স্বার্থনাশ, তাহার ততটা শক্তি বিকশিত হইবে। ভাল কথা শাস্ত্রে অনেক আছে, তুমি বিশ-পাঁচিশ বৎসর বক্তৃতা করিয়া তাহার বেশি কিছু বলিতে পরিবে না, কিন্তু সত্যকে জীবন দিয়া আলিঙ্গন করা চাই। প্ৰাণ দিয়া না ধরিলে न८ऊJ अङि श ब ।। বিধাতা ব্ৰাহ্মসমাজের উপর এই ভাৱ দিয়াছেন, সত্য মুখে বলা ήνο