পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃতজ্ঞতায় গল বুজে আসে এলোকেশীর। রেবতী ভাবে, সদরে কুটুমবাড়ী থেকে এলোকেশী একলা গায়ে এল শাশুড়ীর খবর নিতে, আর বিশেষ দরকারে পাশের গা থেকে একবার ঘুরে আসতে তার এত ভয় ভাবনা ? রেবতী আর ঘরেও ঢোকে না, সোজা রওনা দেয় নওপাড়ার দিকে। বেশী মানুষকে জিজ্ঞাসা করতে হয় না, পুরুষকেও জিজ্ঞাসা করতে হয় না, দু’বার পথ চলতি দু’জন মেয়েছেলের কাছে খোজ করেই রেবতী প্ৰমথের বাড়ীর হদিস পেয়ে R | DBDDD BB DB DDD DDD S S SBBDD BBB DDBS রেবতী প্ৰণাম করতে সে একটু আশ্চৰ্য্য হয়েই তার দিকে তাকায় । এখন তার বেশ অন্য রকম। পরনে থান-ধুতি, কঁাধে উড়ানি, টিকিতে ফুল বঁধা, কপালে চণ্ডনের ফোটা, হাতে পূজার ফুল-পাতার পাত্ৰ। রোবতীও তার বেশ দেখে আশ্চৰ্য্য হয়ে গিয়েছিল, সেদিন কল্পনাও করা যায় নি যে প্রমথ পূজারী ব্ৰাহ্মণ। আমায় চিনলেন না ? কাল যে খবর দিতে গেছলেন গোবরহাটায় চিনেছি-চিানেছি। কি ব্যাপার বল তো ? মাথা নীচু করে রেখে লজ্জায় জড়িয়ে জড়িয়ে রেবতী বলে, যার খবর দিয়েছিলেন, তার অন্য খবরগুলি আনিয়ে ਕ