পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একি অদৃষ্টের পরিহাস ? অথবা এই তামাসার নামই জীবন ? দুৰ্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে, বড়ই এখন অসময়। কাজ নেই বলে গোবিন্দের একার নয়, সকলের অবস্থাই কাহিল। নিজেকে এবং অন্য যাদের বঁচিয়ে রাখার দায় আগে থেকেই BBD uBDBD DDS BB D KBDDD DBBBB sLDDS কোন মতে মরণ ঠেকিয়ে চলার প্রাণপণ চেষ্টা । নতুন দায় তাই সাধ করে নেওয়া যায় না। এব।” রেবতীকে বিয়ে করা মানেই তাকে খাইয়ে পরিয়ে বঁচিয়ে রাখার দায়টা গোবিন্দের কাধে চাপা । গোবিন্দ পিছিয়ে দিয়েছে বিয়ের দিন-অনির্দিষ্ট কালের জন্য পিছিয়ে দিয়েছে। কে জানে কবে শেষ হবে এই আকাল আর তার বেকারির দুর্ভোগ-কবে তার বিয়ে করার সামর্থ্য ফিরে আসবে। অত বড় মেয়েকে আইবুড়ো রেখে এ ভাবে অপেক্ষা করায় যদি তার রাজী না থাকে, অন্য কোন পাত্রে তাকে সমৰ্পণ করা হোক। কুঞ্জ প্ৰায় ক্ষেপে যায়, গলা ফাটিয়ে চীৎকার করে বলে, BBDDB DBD KBDDSD DDB BEBDDS DLDBDS BB ইয়াকি দিয়ে, চাদিকে কেচ্ছ রটিয়ে, আজ বলছিস বিয়ে করবি না ? তোর বাবা বিয়ে করবে, নইলে তোকে খুন করব ।