পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুলিশ এসে মেরে-ধরে সব তচনচ করে দিয়ে গেলে মজা লাগবে, না ? তবু পূজার কয়েকটা দিন বেশ কাটল রেবতীর। গোলোক দুর্গাপূজা করে। আগে গাঁয়ে একটাই দুর্গাপূজা ছিল, গোলোকের তিন মহল বাড়ীর সদর পূজামণ্ডপে—মহাপুজা ছাড়াও সারা বছর ছোট-বড় নানা পুজার জন্য তৈরী সম্মুখ খোলা প্ৰকাণ্ড তিন দেওয়ালী সরু পাতলা ইটে গাথা সুপ্ৰাচীন ঘর দালান। আশে পাশের কয়েকটা গায়ের লোকেরা চান্দা তুলে আরেকটা সাৰ্বজনীন পূজা চালু করেছে বছর কয়েক আগে। এবং কয়েকটা গায়ের লোক চাদ দিয়ে থাকলেও সর্বসম্মতিক্ৰমে গোলোকের পূজা মণ্ডপের সঙ্গে কেবল একটা পাড়ার ফারাক রেখে এই গাঁয়েই পূজা হয়ে আসছে। দুই পুজায় ঘোরোেতর কম্পিটিশন। গোলোকের সেকেলে পূজামণ্ডপে সেকেলে প্ৰতিমার সেকেলে পূজার চেয়ে সার্বজনীন পূজার বঁাশ হোগলা ত্রিপলের পূজামণ্ডপে ভিড় হচ্ছে বেশী। চাদা আর প্রণামীতে শুধু পূজার খরচ উঠে যাচ্ছে নাBBBBDuSDBDL D DDuDO DBBBDYSS DBDuDD DBD DDD সকলকে হিসাব অবশ্য দেওয়া হয়েছিল বাড়তিটা বাদ দিয়ে দশ-বিশ টাকা লোকসান দেখিয়ে । লাভটা ভাগাভাগি হয়ে গিয়েছিল। কয়েক জন মাতববরের মধ্যে । তারপর কয়েক জন বয়স্ক ব্যক্তিকে সামনে খাড়া রেখে ছেলের দল সোরগোল তুলেছিল। মাতববরি একেবারে V96