পাতা:মানসলীলা.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गांननजीव्णां । তোকে আমার নিজস্ব করবার জন্য অপ্রমে ব্যস্ত হয়েছিলাম তা তোকে জান্তিমে সম্পণ প্রদান করতে পারলাম এ ভাগ্য বড় কম নয়। লীলা, আর কোথা যাবি, এখন তো আমি অনন্তকালের জন্য তোর । তুই মে আমার—আর কারও নোসৃ এই যে বুঝেছিস্ এই আমার যথেষ্ট পরষ্কার । এখন লাল " তুমি আর আমি মাঝে কেহ নাই, কোন বাধা নাই ভুবনে"। আমি ভোলানাথ আর তুই ভবানা। আমাদের বিচ্ছেদ ও পুনর্মিলন জগতের হিতের জন্যই হয়েছিল। আমাদের উদয় বিলয়ে জগতের উদয় বিলয় । ( মানসলীলাকে আলিঙ্গন ) । মানসলালী— উঠিয়া চন্দ্ৰজিতের বক্ষে মাথ রাপিয়া করজোড়ে চন্দ্ৰজিতের দিকে নিনিমেস নেত্ৰে চাহিয়া )-- “ আসতো মা সদগময় তমসো মা জ্যোতিগময় মৃত্যো মামমৃতং গময়"। ( চন্দ্রজিৎ-ৰক্ষে চক্ষু মুদিয়া মানসলীলার মৃত্যু ) । ३९