©डिविच দূরে নয়। ফাইন্যাল ড্রাফটা ঠিক করে আজকে রাত্রেই ইস্তাহার ছাপতে যাবে।
- আপনি যাবেন না ? জিজ্ঞেস করল তাৱক । “আমি একটু বালীগঞ্জের দিকে যাব।” শৈলেশ জবাব দিল। সীতানাথের অসন্তোষ চাপা রইল না। -6উনি আজ আপিসে গিয়ে কি করবেন। তার চেয়ে তোমার সঙ্গেই ওকে নিয়ে যাও শৈলেশ ।’’ মনোজিনী গামছায় মুখ মোছা সাঙ্গ করে বলল, “ক্ষেপেছো না কি তুমি ? শৈলেশ যাচ্ছে নিজের বিয়ের ঘটকালি করতে, শৈলেশের সঙ্গে উনি যাবেন মানে ? না তারকবাবু, আপনি চলুন আমাদের সঙ্গে আপিসে।”
পথে নেমে তিনজনে হাটতে আরম্ভ করে। মনোজিনী দু’একটি কথা বলে তারক ও সীতানাথকে উদ্দেশ করে। তারক জবাব দেয়, সীতানাথ চুপ করে থাকে। অল্প দূর গিয়ে হঠাৎ সীতানাথ থমকে দাড়ায়, বলে যে আপনারা এগোন আমি আসছি এবং বলেই দীর্ঘ পদক্ষেপে পাশের পথের মোড় ঘুরে অদৃশ্য হয়ে यां । দু’জনে খানিকক্ষণ নীরবে হেঁটে চলে। অৰ্থ আঁধার, আলো শুধু দোকানে । একটা বিড়ির দোকানের আলো আইনভাঙ্গা দুঃসাহসিকতায় কয়েক মুহূর্তের জন্য মনোজিনীর মুখে পড়ায় তারকের মনে হয়, গামছা ঘষে সে যেন মুখের বৈধব্যকে আরও বেশী অনাবৃত করেছে। ‘বড় মুস্কিলে পড়েছি ওকে নিয়ে। বড় জ্বালাতন করছে আমায়।” “সে কি !” বলে। হতভম্ব তারক খানিকক্ষণ কথা বলতে পারে না, তারপর মন্তব্য করে, “আপনি প্রশ্রয় দেন কেন ?? “প্রশ্রয় ?” “অত গা ঘেষে দাড়িয়ে কানে কানে কথা কইতে দিলে প্রশ্ৰয় দেওয়া হয়।” “আপনি-আপনি-’ কি একটা কড়া কথা বলতে গিয়ে মনোজিনী হোসে ফেলল। ‘আপনার কথা জিজ্ঞেস করছিল। কি বলছিল শুনবেন ?-এ মুর্তিমান মফস্বলটি কে । আপনার টেরি ওর পছন্দ হয় নি।” “সেটা ওর সযত্নে এলোমেলো করা চুল দেখেই বোঝা যায়। কিন্তু ওকে তো মুতিমান শহর বলে তো মনে হল না । শহরে ছোকরা ফাজিল হয়, ন্যাকা হয় না ? Y DSBBDDBD SS LDL BDK D BDS 8 Te
