পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NOV) আর বাস্তব জগতের অর্থ স্থির করিতেছে তার নিজের খাপছাড়া জগতের নিয়মে । 'কিছু ভেবো না, সব ঠিক হয়ে যাবে।” মাধবীলতা অভিভূতের মত বলে, “সব ঠিক হয়ে যাবে ?” মহেশ চৌধুরী একদিন আশ্রমে গেল। বিপিনের সঙ্গে দেখা করিয়া বলিল, “বিভূতির দোষে এতগুলি লোক জেলে যাবে বিপিনবাবু?” “939 cuattaf. Cifg71” 'ठ ८द्रष्ट्रेि, क्रिस्रु cाँ cङठ ७८द्र नञ् । বিভূতি হাঙ্গামা না বাধালে কিছুই হ’ত না।” বিপিন চুপ করিয়া মহেশের মুখের দিকে, চাহিয়া DD BBD SDBBS YY DBDD DBLB DDS লোকটা কি পাগল ? দাজা করার জন্য পুলিশ যাদের ধরিয়াছে, বিভূতিকে নিজের হাতে মারিয়াছিল এমন লোকও যাদের মধ্যে আছে, তারা শাস্তি পাইবে বলিয়া এই মানুষটার দুর্ভাবনা ৷ সেদিন সকালেই বিপিন আর সদানন্দের মধ্যে পরামর্শ হইয়াছিল, আদালতে প্ৰমাণ করিতে হইবে দাঙ্গাহাঙ্গার দায়িত্বটা ছিল বিভূতির। কিছুদিন আগে একটি আশ্রম স্থাপন করিবার উদ্দেশ্যে মহেশ চৌধুৰী সদানন্দকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া LDB BDLD BS DBD SDD BK উদ্দেশ্যের পরিবর্তে বড় আশ্রমটির ক্ষতি করিবার জন্য একটি বিরোধী আশ্রম স্থাপন করাই মহেশ চৌধুরীর আসল উদ্দেশ্য, ইহা টের পাইয়া সদানন্দ চলিয়া আসিয়াছিল। বাপের অপমানে ক্রুদ্ধ হইয়া প্ৰতিশোধ গ্রহণের জন্য বিভূতি এই হাঙ্গামা বাধায়। মহেশ চৌধুরীকেও দাঙ্গাহাঙ্গামার সঙ্গে আরও निर्ध डाएव चgाईब्रा कि छूनियनव्र छछ cछल পাঠানোর চেষ্টা করার ইচ্ছা সদানন্দের ছিল, বিপিন কোনমতেই রাজী হয় নাই। মহেশ চৌধুরীর সম্বন্ধে বিপিনের মনের ভাব ক্ৰমে ক্ৰমে বদলাইয়্য যাইতেছিল। বিকৃত সত্য বলিয়া জানিয়া যে আদালতে প্ৰমাণ করার জন্য সদানন্দের সঙ্গে গোপনে চক্রান্ত করিতেছিল, মহেশ চৌধুৰী শিজে আসিয়া তাই সত্য ৰলিয়া ঘোষণা করিতেছে, সব দোষ ছিল তার ছেলের। বিভূতি দোষী প্ৰমাণ করার উদ্দেশ্য তাদের ছিল স্বার্থরক্ষা, বিভূতির দোষে কতকগুলি লোক জেলে যাইবে বলিয়া মহেশ চৌধুরীর হইতেছে चांगारांव ! भांनिक-aश्ॉयडौ 'किछु कब्र बांग्र ना ?' “কি করা যাবে বলুন ?” 'বিভূতির দোষটা আদালতে প্ৰমাণ করলে-” বিপিন ভাবিয়া বলিল, “তাতে অন্য সবাই ছাড়া পাবে না, তবে শান্তিটা কম হতে পারে।” মহেশ বলিল, “তাই হোক। তাছাড়া যখন উপায় নেই, কি আর করা যাবে।” সদানন্দের সঙ্গে পরামর্শ করিয়া যা ঠিক হইয়াছিল, সেটা মনে মনে বাতিল করিয়া দিয়া বিপিন বলিল, “আদালতে কি বলবেন ?” “যা সত্য তাই বলব, আর কি বলব ?” যা সত্য আদালতে তাই বলা হইবে স্থির হইলেও, কি বলা হইবে, সে বিষয়ে পরামর্শ করার প্ৰয়োজন দেখা গেল । সকলে সত্য কথা বলিলেও সত্যের খুঁটিনাটিগুলি ভিন্ন ভিন্ন লোকের মুখে এমন পরস্পরবিরোধী হইয়া দাড়ায়। আদালতে দাড়াইয়া মহেশ চৌধুরী ধীর স্থির শান্তভাবে বলিয়া গেল, বিভুতি কেমন এক গুয়ে ছিল, মেজাজটা তার কি রকম গরম ছিল, আগে একবার সে একটা ছোটখাট হাঙ্গামা সৃষ্টি করিবার ফলে মহেশ কি ভাবে BDDBDDBBDB DLLD DDDD BOS LSD DELBY যারা মারিয়াছিল তাদের শাস্তি দিবার জন্য কীৰ্ত্তনের আসরে গিয়া সে কি ভাবে হাঙ্গামার সৃষ্টি করিয়াছিল। এই প্রসঙ্গে ছেলের চরিত্রের কয়েকটা বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করিয়া সকলকে বুঝাইয়া দিবার চেষ্টাও করিল যে, কৰ্ত্তব্যজ্ঞান, নিষ্ঠা, তেজ, সাহস, এ সব মানুষের যতই থাক, ভাল মন্দ উচিত অনুচিত ন্যায় অন্যায় বিচার করিবার ক্ষমতা না থাকিলে ওসব কোন কাজেই লাগে না । অনেকে হত্যুভম্বের মত শুনিয়া গেল, কেউ ভাবিল মহেশ চৌধুরীর মাথা খারাপ হইয়া গিয়াছে, কয়েকজন সকৌতুকে হাসিতেও লাগিল। বিভূতির মা বলিল, “আদালতে দশ জনের কাছে তুমি আমার ছেলের নিন্দে করে এলে । এবার আমি গলায় দড়ি দেব । আমি অনেক সয়েছি, আর সইব না। বলিয়া মাথা কুটিতে छव्लि । মাধবীলতা বলিল, “আপনার মনে এই ছিল! BDO S BDBD D BBBSS S S DDD DD S DB কঁদিতে আরম্ভ করিয়া দিল। মহেশ চৌধুরী তাদের বুঝাইয়া শান্ত করিবার কোন চেষ্টা করিল না, এতটুকু বিব্রত হইয়াছে ৱিলিয়াও মনে হইল না।