شریخ দেড়েকের। তার মুখখানাও ছিল শৈলর চেয়ে অনেক বেশী KY S KKS BD BBDD DD BBB KBDBDS S DDD বস্তা অন্ন। নগদ টাকা ফাউ । কিন্তু সে জন্য কেশবের মনে কোন আফশোষ নেই। সে बअर डicत cण cभcभ91 गcद्ध cg5cछ । শৈলকে কিনল কালচাদ ! কালাচাঁদের মুখ বড় মিষ্টি। বড়ই মধুর ও পবিত্র তার কথা। মুখখানা তার ফরসা ও ফ্যাকাসে। ছোট ছোট চোখে স্তিমিত নিস্তেজ নিষ্কাম দৃষ্টি । রাবণের অধিকার বজায় থাকা পৰ্য্যন্ত ধাৰ্ম্মিক বিভীষণ বরাবর যে দৃষ্টিতে কৃশোদরী মন্দোদরীকে দেখত, কালাচাঁদ সেই দৃষ্টিতেই মেয়েদের দেখে থাকে। এটুকু ছাড়া অবশ্য বিভীষণের সঙ্গে কালাচাঁদের তুলনা চলে না। বছর পাঁচেক আগে কালাচাঁদের দাদা কি ভাবে যেন মারা যায়। দাদার দু'নম্বর বেওয়ারিশ পত্নীটিকে স্নেহ করা দূরে থাক, কালাচাপ তাকে জোর জবরদস্তি করে একটা বাড়ীর বাড়ীউল করে দিয়েছিল। সেটি কালাচাঁদের পারিবারিক বাড়ী নয়। অনেক তফাতে DD u BDSL DL S D DDD BB BDSDBD BD BBB (NO3, Riovi K3V5 | তার পাশের বাড়ীটিও কালাচাঁদ কিছুদিন আগে ভাড়া নিয়েছে। দু'বাড়ীতে এখন মেয়ের সংখ্যা সতের আঠার। কালাচাঁদের মন্দোদরী এখন দুটি বাড়ীর কত্রী। মহিলাটি কয়েক বছরের মধ্যেই আকারে একটু স্কুল হয়ে পড়েছেন। উদর রীতিমতো মোটা । ধপধাপে আধ৷ হাতা সেমিজের উপর ধপধাপে থান পরলে তাকে সম্রাস্তবংশীয়া দেবীর মতো Ge | দুভিক্ষে সহরে মেয়ের চাহিদা বাড়ায় এবং মফঃস্বলে মেয়ে DBBD D DBB D BBB TDD gBDD DDBDS দেশের গায়ে এসে তার শৈলকে পছন্দ হয়ে গেল। শৈল অবশ্য তখন কঙ্কালসার, কিন্তু ৭ অবস্থায় এসে • পড়লে কি আর এসব ঘরের মেয়ে বাগানো যায় ? তাছাড়া, উপোস দিয়ে কঙ্কাল হয়েছে, কিছুদিন ভাল খেতে দিলেই গায়ে DDD DDDD DLS LEEJDGE DBDDEDLLBBYS SYK তার চলনসই হলেও কালাচাদের কিছু এসে যায় না। প্রতি সন্ধায় রূপ সৃষ্টি করে দিলেই চলবে। প্ৰথম কিছুদিন অন্যে তৈরী করে দেবার পর শৈল নিজেই শিখে ফেলবে পথিকের চোখ ভুলান রূপ সৃষ্টির স্কুল রঙীন ফুলেল কায়দা । প্ৰায় কীৰ্ত্তনীয়ার মোহন করুণ সুরে অফশোষ করে কালাচাঁদ বলে, “আহা চুকু চুক ! আপনার আদেষ্টে এত কষ্ট f C 1 কেশৰ স্তিমিত নিস্তেজ দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে। দরদের অম্পর্শে চোখে তার জল নেমে আসবে কালচাদ তা আশা করে না, কিন্তু চোখ দু'টি একটু ছল ছল পৰ্য্যস্ত করল না। দেখে সে একটু আশ্চৰ্য্য ও ক্ষুব্ধ হয়। অথচ এ অভিজ্ঞতা भांनिक्-अंशांदनौ তার নতুন নয়। কি যেন হয়েছে দেশ শুদ্ধ লোকের। সহানুভূতির বন্যা ক্ষীণ একটু সাড়াও জাগায় না। আগে হলে সমবেদনার ভূমিকা করা মাত্র এই কেশব চক্ৰবৰ্ত্তী ছেলেমেয়েদের শোকে কেঁদে ভাসিয়ে দিত, চোখ মুছতে মুছতে নাক বাড়তে ঝাড়তে দুর্ভাগ্যের দীর্ঘ বর্ণনা দিত, ব্যাকুল আগ্রহে চেষ্টা করত সমবেদনাকে জাগিয়ে কাঁপিয়ে তুলতে। আজ ওসব যেন তার চুলোয় গিয়েছে। সহরের আস্তানা হতে অনেক গায়ে কালচাদ আসাযাওয়া করেছে। অনেক উজাড় গা দেখেছে। কিন্তু গায়ে বসে দিনের পর দিন গাঁ উজাড় হতে দেখেনি, নিজে ঘা খায়নি। সে কেন কেশবের নির্বিবকার ভাবের মানে বুঝতে °iब्रCय ! BDBB D K DD DDS DBDB BDBBSS একবেলার মতো । এরা অবশ্য দু'বেলা তিন বেলা চালিয়ে দেবে। তা দিক। সে শুধু জিভে একটু স্বাদ দিয়ে পেট একটু শান্ত করে এদের লোভ। বাড়িয়ে দিতে চায়, পাগল করে দিতে চায়। শৈলর জন্য সে একখানি শাড়ীও এনেছে। কাপড়খানা পরে তার সামনে এসেছে শৈলীর মা। শৈলর সেমিজটি প্ৰায় আন্ত আছে, ছোড়া কাপড় 99 vēl 5 K BDSDD DBK SDBDS KODKS BDOKL S EBLL AKM “শৈলিকে নিয়ে যাবে ? চিকিচ্ছে করবে ?" “আজ্ঞে, হ্যা।” "বড় কষ্ট হয় মেয়েটার কষ্ট দেখে ।” কালাচাঁদের নারীমেধ আশ্রমিক ব্যবসা সম্পর্কে কণামুৱা কেশবের কাণেও এসেছিল। সে চাপা আৰ্ত্ত কণ্ঠে বলে, “তোমার বাড়ীতে রাখবে ? শৈলিকে বাড়ীতে রাখবে Ceţaţă ?” “বাড়ীতে নয় তো কোথা রাখবো, চকোত্তি মশায় ?” কেশব রাঙ্গী হয়ে বলে, “একটু ভেবে দেখি। ভগবান তোমার মঙ্গল করুন। বাবা, একটু ভেবে দেখি।' কালাচাঁদ খুসী হয়ে বলে, “বুধবার আসব। একটু বেশী রাতেই আসব, গাড়ীতে সব নিয়ে আসব। কার মনে কি আছে বলা তো যায় না চকোক্তি মশায়, আপনি বরং বলবেন যে, শৈল মামাবাড়ী গেছে।’ কেশব চোখ বুজে বলে, “কেউ জানতে চাইবে না। বাবা। কারো অতি জানবার গরজ আর নেই। যদি বা জানে শৈলি নেই, ধরে নেবে মরে গেছে।’ শৈলকে দেখা যাচ্ছিল। এত রোগা যে একটু বুজো হয়ে গিয়েছে ; মনের গহন অন্ধকারে শৈশবের ভয় নড়াচড়া করে ওঠায় কালাচাঁদ একটু শিহরে ওঠে। সারা দেশটাতে DD BB KB DBBB DL KLYDDB DDBDDB DDD S নিরূপায়, তবু ভাৰতে হয়। ভাববার ক্ষমতা নেই, তবু ভাবতে হয়। উদরের ভোতা বেদনা কুয়াশার মতো কুণ্ডলী
