8\omዎ भानिक 6jहांदकी তাকে জব্দ করতে চালাকিবাজী খেলার মজাটা টের পেয়ে যেত ব্যাটার । বলবে না ভেবেও আজিজের কানে কানো কখন যে সে কথাটা বলে ফেলে। আজিজ কনুই দিয়ে তার বুকে একটা খোঁচা মেরে হাসতে থাকে। আধখানা চাদ আকাশে উঠেই ছিল। দিনের আলোটা মান হতে হতে এক সময় আধো জ্যোৎস্না হয়ে যায়। শাপুরের নির্জন রাস্তার মাথায় বাসটা থামলে রসুলেরাই আগে নেমে যায়। চাপা নামবার সময় একজন গোরা তার আঁচলটা চেপে ধরে, হ্যাচক টান দিয়ে আঁচল ছাড়িয়ে চাপা হুড়মুড় করে বাস থেকে প্ৰায় নীচে গড়িয়ে পড়ে । আরও একটু দাড়িয়ে বাস ছেড়ে দেয়। তখন সেই চলন্ত বাস থেকে টুপটাপ করে নেমে পড়ে পাঁচজন গোরা । শা”পুরের রাস্তা ধরে রসুলেরা তখন খানিকটা এগিয়ে গেছে। বড় রাস্তা থেকে শাপুর প্রায় আধ ক্রোশ তফাতে, আঁকা বঁকা গাছপালা ঢাকা পথ। প্ৰথম বাকিটা ঘুৱবার সময় মুখ ফিরিয়ে রসুল দেখতে পায়, চাপারা জোরে জোরে পথ হাটতে সুরু করেছে, তাদের কয়েক হাত পিছনে আসছে গোরারা । বাসের শব্দ দূরে মিলিয়ে যায়। ক্ষেত মােঠ জলা জঙ্গলের মুখর স্তব্ধতা কম ঝাম কৱে চারিদিকে । তারই মধ্যে চাপার আর্তনাদ শুনে রসুল ও তার সঙ্গীরা থমকে īांफुांध्र । কি হয়েছে তাদের বলে দিতে হয় না। স্নান জ্যোৎস্নায় তারা পরস্পরের মুখ চাওয়া-চাওয়ি করে। দুটি মূৰ্ত্তি ছুটে এসে তাদের পাশ কাটিয়ে উধ্বশ্বাসে উধাও হয়ে যায় গ্রামের দিকে - গোসাই আর ভুবন ঘোষ। হলধরও ছুটছিল, এদের দেখে সে দাড়ায় । হাপাতে ইপাতে বলে “ভাই সর্বনাশ। ছুটে এসো।” 'अस्थिछ दgन्छ, 'शा शा ख्वाप्छा श्gअgछ ।' তখন বোধ হয় সরল সহজ হলধরের খেয়াল হয়, ওরা কারা এবং এর কারী { সে চুপ করে দাড়িয়ে থাকে। তার মুখ ই হয়ে যায়, চাপার আর্ত চিৎকার শোনা যায় বেশী দূরে নয়। ’ হাতের লাঠি শক্ত করে চেপে ধরে রসুল সঙ্গীদের বলে, ‘চল যাই’। অজিজ বলে, “ওদের বন্দুক আছে।' ' 'লাঠির কাছে বন্দুক ?’ বলে রম্বল ছুটতে আরম্ভ করে।
