R(R) बांनिक कांद्दांदणीौ আন্তে আস্তে শ্বাস টানবার চেষ্টা করলে কাশীটা নরম পড়ে, এক দল সিমেন্ট-রঙা কফ উঠে আসবার পর কাশিটা থামে। গিরীন গুম হয়ে তাকিয়ে থাকে বাঘের মত, গলায় দু’বার খাকারি দেয়। আড়ালের রোলার মেসিনটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে । আমি সাতবচ্ছর খাটছি, তুই শালা দু’চার বছরে খতম হয়ে যাবি। ট্যাক ফ্যা ফ্যা করছে। রঘুৱা, পয়সা নেইকো । বেন্দার ট্যাকে দু’এক টাকা আছেই সব সময়, মাল টেনে এত পয়সা ওড়ায়, তবু। রঘু তাই দু’এক আনা ধার করতে যায়। বেন্দার কাছে আর তাই সে দেখতে পায় রোলার মেসিনে কেষ্ট বাতাপির পিষে থেতলে যাবার রকমটা । মাটিতে শিকড়-আঁটা গুমোটের গাছের মত রঘু নড়ে চড়ে না, মুখ হা হয়ে যায়, চোখ ঠিকরে বেরিয়ে আসতে চায়। সরে পড়তে গিয়ে তাকে স্থাখে বেন্দ, দাঁতে দাত ঠেকে গিয়ে খিাচে উঠে ছিদ্রকুটে যায় বেন্দার মুখ। দাতের ফাকে ফঁাকে সাপের হিসহিসানির আওয়াজে সে বলে, যা যা, ভাগ। পালা শীগগির। দিশেহারা রঘু পালাতে গেলে কিন্তু ফের তাকে ডেকে বেন্দা বলে, শোন। এখানে এইছিলে খাপর্দার বলিসিনি কাউকে, মারা পড়বি - খপর্দার । পাতা হয়ে ঝড়ে উড়ে যেন রঘু ফিরে আসে নিজের জায়গায়, রঘুর প্রাণটা আর র্কি, নয় তো ফেরে সে পায়ে পায়ে হেঁটেই। মেঘলা গুমােটের কাল ঘাম ছুটেছে, সেটা দেখা যায়। ভাবসাব দেখে মনে হয়, কাশির ধমকটা ঝাকি দিয়ে গেছে তাকে, কাবু করে দিয়েছে। কিন্তু রঘু ভাবে তার ভেতরের উল্টেপাণ্টে পাক খাওয়াটা বুঝি চোখে পড়েছে সকলের, এই বুঝি কে শুধিয়ে বসে, ব্যাপারখানা কি রে । জল খেলি ? গিরীন শুধোয় বাপের মত সুরে । ই খেলাম । প্ৰথম ভেঁা বাজে দুপুরের। হাপ ফেলবার, চিল দেবার, জল চানা খাবার এতটুকু অবকাশ। দমে আর হাত পায়ে একটু চিল পড়ে, মনটা শিথিল হবার ঘযোগ পায় না। কারো। হুবু ধর্মঘট নিয়ে ব্যগ্ৰ উত্তেজিত হয়ে আছে মজুরেরা, ও ছাড়া চিন্তা নেই, আলোচনা নেই। তার মধ্যে খবর ছড়ায় দুর্ঘটনার, কি LDDLB DB D SSBDD DD GBDBDB BB BBD LLLDLK B LL খনিক আগে-এ খবর যে শোনে সে গুম হয়ে যায় খানিকক্ষণের জন্তু, তারপর
