পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांभिक यंहांयकी ‘নবাব খাজা থার মত কথা কইছ দেখি তুমি ?” ‘श्रॉल cगरदन ना खाभांश् बांबू। ७bा नम्र बा।” হেরম্ব চোখ পাকিয়ে তাকায় । বীরেশ্বর চোখ পাকায় না, সোজা তাকিয়ে থাকে। তার, চোখের দিকে। চোখের তার পলক পড়ে কিন্তু পাল্লায় হার মেনে চোখ নামে না । হেরম্বের মনে হয়, বীরেশ্বরের পিছনে দাড়ানো জন ষাটেক লোকের প্রায় ষাট জোড়া চোখ যেন বীরেশ্বরের চোখের মারফতে তার দিকে উদ্ধত ভজিতে তাকিয়ে আছে। জমিদারের জামাই সে, একজন প্ৰজা তাকে তুমি সম্বোধন করছে। কারো তাতে বিস্ময় নেই, আতঙ্ক নেই! চাটে উঠে বজাত কথাটা বলা বোধহয় উচিত হয় নি লোকটাকে । অবশ্য, পা থেকে জুতো খুলে লোকটার গালে বসিয়ে দেওয়াই তার কর্তব্য, তবে কিনা। গরাজটা এখন তার। আপাততঃ এ পাগলাকে না চটানোই বোধ হয় উচিত । হেরম্ব রাগ সামলে বলে, “ধান কাটো না তোমরা, কে বারণ করছে। আমার শুধু জন কুড়ি পঁচিশ লোক দরকার। বাকী সবাই ধান কাটো।” বীরেশ্বরকে ডিঙ্গিয়ে অন্য সকলকে শুনিয়ে সে বলে, ‘চড়া মজুরী দেব-দেড় বাড়তি টাইম। রোজ বাড়তি টাইম পাবে। ক্ষেত মজুর যার উপস্থিত ছিল তারা উসখুসি করে। ক্ষেত তাদের নেই, ধান কাটা আর শালবন কাটা তাদের কাছে সমান। উদ্ধত দৃষ্টিতে তারা কেউ হেরম্বের দিকে তাকায় নি, ওটা হেরম্বের কল্পনা মাত্র । হেরম্বের সঙ্গে বীরেশ্বরের কথা কাটাকাটির স্পৰ্দ্ধায় তারা ভয়ে বিস্ময়ে থ” বনে গিয়ে হঁহা করে তাকিয়ে ছিল। হেরম্বের মনে হয়েছিল ওরা বুঝি বীরেশ্বরের চাউনিকেই 可夺可夺颈夜1 জালালুদিন দাড়িয়েছিল বীরেশ্বরের পাশে। বীরেশ্বরের চেয়ে তার বয়স বেশী, চুল দাড়ি প্রায় সাদা হয়ে গেছে। তরুণ কিশোরের মত ছিপছিপে ঋজু BBDBSLBBBBB LBDDS DDD KBDDBS BBBDB DDD KLLBS DDD DD D সবুজের চেককাটা লুঙ্গি, লোমের মত মোলায়েম সাদা বাবরি চুল, টানা দুটি চোখে মোলায়েম স্বাগত কৌতুক। এই স্থূল জগৎ আর গুরুভার জীবন যেন অতিশয় মজার ব্যাপার এত কালের বেঁচে থাকা অতীতের সঞ্চিত সুখদুঃখ আশা নিরাশা আনন্দ বেদনায় স্তুপাকার অভিজ্ঞতা যেন একটি মাত্র সরল অনুভূতিতে পরিণত হয়ে বুড়োবয়সের প্রতিটি মুহূর্তের বর্তমানকে তাজা d e S