পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

¥ကျိရ যাক। এসব ভবিষ্যতের কথা। অনেক দূর ভবিষ্যৎ । রামপাল তাকে টিনের ঘরগুলির কাছে এনে ফেলেছে। 'না, রামপাল। এখানে ঢুকতে পারব না।” “তবে কোথায় বসে খাবেন ?” DDBB S BBB BB DDD DD S DDDSBBBD “আজ্ঞে ? “তোমার সেই সাঙাৎ পটলকে দিয়ে কিছু বিলিতি যোগাড় হয় না ? ষত টাকা চায় দেব। দশ টাকার মাল পঞ্চাশ টাকায় কিনব।” “বলে দেখা যায়। আপনি বসবেন কোথায় ? যেতে আসতে সময় নেবে।” “আমিও সঙ্গে যাব চল । বোতল চারটে কারো ঘরে রেখে এস। বিলিতি = (*(क्ल q२gs अजद ।” রামপাল দু’হাত চওড়া গলির একটাতে ঢুকে দশমিনিটের মধ্যে ফিরে এল। হেরম্বের আস্তানা প্ৰায় দু’মাইল দূরে। হীরেনের নেশা হয় নি, রামপালের নেশা কেটে গেছে। দুজনে প্ৰায় নিঃশব্দে সমস্ত পথটা হেঁটে গেল। কার একটা ছোট একতালা বাড়ী হেরম্ব ভাড়া করেছে, বাড়ীটা নতুন। এখানকার কেউ বিদেশে গিয়ে বড় লোক হয়ে সখা করে বাড়ী তৈরী করেছিল, নিজে বিদেশেই থাকে, সখী চাপলে দেশের বাড়ীতে দু’চারদিন এসে সখের বাস করে যায়। বাড়ীর কাছে তিনটে তাঁবুও পড়েছে হেরম্বের। কাছেই একটা লৱী, খানিক তফাতে অনেকগুলি গরুর গাড়ী । ছোট আমবাগানের ধারে কতগুলি পাতার ঘরের কাছে মশাল জালিয়ে কুড়ি বাইশটি স্ত্রীপুরুষ আডা দিচ্ছে। চার পাঁচটা চুল্লীতে शgbछ ठून्न । হীরেন একটু দূরে দাড়িয়ে রইল। রামপাল গেল তার সাঙাৎ পটলকে খুঁজতে। কিছুক্ষণ পরেই আরও দু'জন লোককে সঙ্গে করে সে ফিরে এল। একজনের হাতে লণ্ঠন, চাকর-বাকির কেউ হবে। আরেকজন মোটাসোটা ভুড়িওয়াল বেঁটে নিরীহ চেহারার বাঙ্গালী ভদ্রলোক, পায়ে চটি, গায়ে হাফসার্ট। হাফসার্টটি এইমাত্র গায়ে চড়িয়েছেন বোঝা যায়, হীরেনের সামনে এসে তৃতীয় বোতামটি লাগানো শেষ করলেন। রামপাল কাছে এসে ফিসফিন্স করে বলল, “ইনি হেরম্ববাবু।” হীরেনের মনে হল রামপাল তামাসা করছে। আলোচনা শুনে শুনে কল্পনায় RNS