সহরবাসের ইতিকথা ছেলেমানুষের মত অভিমান করিবার এবং দোষ বাহির করিবার জন্য সে কি প্ৰস্তুত হইয়া আসিয়াছে ? এতো ভাল কথা নয় । সব অবস্থাতেই আত্মসমালোচনা মানুষকে অন্যমনস্ক করিয়া দেয়। অন্যমনস্ক মানুষকে মনে হয় মনমরা উদাসীন। চিন্ময় দুঃখিত হইয়া ভাবে, জীবনীশক্তি ক্ষয় হইয়া মোহন কি বিমাইয়া পড়িতেছে ? গ্রামে থাকিয়াও সে কি সঙ্গবের ८i-cछ्फु शरषद् ऊ ग्नि शंशे शशेि८ऊ८छ् ? ‘ওবেলা তোমার তো কোন কাজ নেই মোহন ? ' || 'সকাল সকাল আপিস থেকে বেরিয়ে তোমায় একেবারে তুলে নিয়ে আসব বাড়ী থেকে। ঠিকানাটা কি তোমার ? নামকরা হোটেলের সাহায্যে বন্ধুর কাছে মৰ্যাদা বাড়ানোর সাধ পচিয়া গিয়াছিল। একটু লজ্জার সঙ্গেই মোহন হোটেলের নামটা উচ্চারণ করিল। ‘হোটেল ?” চিন্ময় আশ্চৰ্য্য হইয়া গেল। ‘আমি ভাবছিলাম, তোমার কোন আত্মীয়ের বাড়ী উঠেছ বুঝি। কিন্তু ও হোটেল কেন, কলকাতায় আর হোটেল খুজে পেলে না ? দশগুণ বেশী চার্জ দিয়ে ওখানে উঠবার মানে ?” 'মোটে দু’চার দিনের জন্য কিনা-" 'দু’চার দিনের জন্য মিছিমিছি টাকা নষ্ট করার কোন মানে হয় ? এক কাজ কর তুমি, ওবেলাই হােটেলের বিল চুকিয়ে দিয়ে সটান আমার এখানে. 503 car]] |” চিন্ময় একটু হাসিল। ‘হোটেলের মত আরামে অবশ্য থাকতে পারবে না, তবে আমি যখন আছি, তুমিও থাকতে পারবে। আশা করছি।” ” মোহন হঠাৎ কোন জবাব দিতে পারিল না । এ বাড়ীতে দু’চারদিন বাস । कबूद्धि दशा डांविड& डॉङ्ग डश श्श । नडाई डश श्श ! দেখা করিতে আসিয়া দু’চার ঘণ্টা কাটাইয়া যাওয়া এক কথা কিন্তু চব্বিশ ঘণ্টা বাস করা ! দু’চার ঘণ্টা সোফায় শুধু বসিয়া থাকিতে হয়, মুখে শুধু বলিতে হয় কথা । অতিথি হইয়া চব্বিশ ঘণ্টা। রাড়ীতে বাস করা তো সে রকম সহজ
