পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্ৰন্থ পরিচয় ? মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বাদশ সংখ্যক উপন্যাস। প্রথম প্ৰকাশ আষাঢ় ১৩৫২। জুন ১৯৪৫ ৷ প্ৰকাশক বুক এম্পেরিয়াম। প্ৰকাশকের নামপত্রে গ্ৰন্থপ্রকাশের তারিখ নেই। “লেখকের কথা' নামক ভূমিকার তারিখ থেকে প্রথম প্ৰকাশের তারিখ নির্দেশিত হ’ল। “লেখকের কথা’ থেকে জানা যায় যে, গ্ৰন্থরূপে প্ৰকাশের প্রায় তিন বছর আগে উপন্যাসটির কিছু অংশ অন্য নামে পাটনার একটি মাসিক পত্রিকায় ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হয়। উল্লিখিত পত্রিকাটি অধুনালুপ্ত 'डांडी' । প্ৰথম সংস্করণের শেষে লেখা ছিল : সমাপ্ত ( প্ৰথম ভাগ ) । কিন্তু বেঙ্গল পাবলিশাস কর্তৃক প্ৰকাশিত দ্বিতীয় মুদ্রণে (ভাদ্র ১৩৫৮) এ-জাতীয় কোন উল্লেখ না-থাকায় অনুমান হয় যে, উপন্যাসটির পরবর্তী কোন খণ্ড রচনার প্রাথমিক পরিকল্পনা লেখক কর্তৃক পরে পরিত্যক্ত হয়। সহরবাসের ইতিকথা লেখকের ত্রয়োদশ সংখ্যক উপন্যাস। প্ৰথম প্ৰকাশ: শারদীয় আনন্দবাজার *खिक। २९ अविन ४७8० । २ अछेद ४०8२ । গ্ৰন্থরূপে প্ৰথম মুদ্রণ ফাল্গুন ১৩৫২ । ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬। প্ৰকাশক ডি, এম, লাইব্রেরী। সংশোধিত, পরিবর্ধিত এবং লেখকের ভূমিকা সংযোজিত দ্বিতীয় সংস্করণ আষাঢ় ১৩৬০ ৷ প্ৰকাশক বেঙ্গল পাবলিশাস । দ্বিতীয় সংস্করণের সংশোধন ও পরিবর্ধনের বিস্তারিত ব্যাখ্যা লেখক নিজেই তঁর ভূমিকায় বলেছেন। ভূমিকার শেষাংশে লেখকের মন্তব্য, “ 'সহরবাসের ইতিকথা'র কপালেই আমার সবচেয়ে বড় ভূমিকা জুটল”, আক্ষরিক অর্থে সত্য নয়। ১৯৪৩ সালে প্ৰকাশিত 'প্ৰতিবিম্ব’ ( দ্র, গ্ৰন্থাবলী। দ্বিতীয় খণ্ড) উপন্যাসে লেখকের ভূমিকা আলোচ্য ভূমিকার চেয়েও দীর্ঘতর, এবং লেখকের দীর্ঘতম ভূমিকা। VNO